পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/২৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

G8 সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা। স্ট্র [ भांघ ।ܓ অদ্বৈতের জীবনকাহিনীর প্রধান প্ৰধান অধিকাংশ ঘটনা ইহাতে আছে। এইরূপ সজেক্ষপ বর্ণনার নাম “কড়চা” বা “সুত্র”। অতএব অদ্বৈতপ্রকাশের নামান্তর ঈশানদাসের কড়চা । ঈশান বলেন “সাধুমুখে শুনি আর যে কিছু দেখিানু। তার সুত্র বিন্দুমাত্ৰ প্ৰকাশ করিনু ৷” অদ্বৈত প্ৰকাশ । এই সাধুমুখের অর্থ পূর্বকথিত পদ্মনাভ ও শ্যামদাসের মুখে যাহা শুনিয়াছিলেন। কোন কোন বৃত্তান্ত স্বয়ং নিত্যানন্দ প্রভুর মুখ হইতে শুনিয়াও তিনি লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। যথা “এ হেন অদ্ভূত লীলা না দেখি নু মুঞি । ] দেখিলা প্ৰত্যক্ষ মহাভাগ্যবন্ত যেঞি ৷ শ্ৰীপাদ নিত্যানন্দ প্রভুর মুখাজনিঃসৃত। এই লীলারসামৃত পিঞ হৈনু পুত।” অদ্বৈতপ্রকাশ। বস্তুতঃ এই সুপ্রামাণ্য ঐতিহাসিক গ্রন্থে গ্রন্থকারের প্রত্যক্ষীভূত ঘটনাই অধিক লিখিত হইয়াছে। শুনা কথা (-সেও যার তার কাছে শুনা নহে, ) অল্পই বর্ণিত হইয়াছে। গ্ৰন্থকার স্থলান্তিরে লিখিয়াছেন “যাহা দেখি তাহা লিখি না বুঝিনু মৰ্ম্ম । যৈছে শুক গীত গায় শিক্ষণের ধৰ্ম্ম ৷” অদ্বৈত প্ৰকাশ । অদ্বৈতপ্ৰকাশ যখন প্ৰণীত হয়, গ্ৰন্থকার তখন বৃদ্ধ,-বয়স ৭০ বর্ষের উৰ্দ্ধ। গ্ৰন্থখানি ১৪৯০ শকে বিরচিত হয়। যথা “চৌদশত নবতি শকাব্দ পরিমাণে । লীলা গ্ৰন্থ সাঙ্গ কৈানু শ্ৰীলাউড় ধামে ॥” অদ্বৈত প্ৰকাশ । বৃন্দাবন দাসের ভাগবত ১৪৯২ শকে প্রণীত হয়, অদ্বৈতপ্ৰকাশ তাহার দুই বৎসরের পূৰ্ববৰ্ত্তা; ইহার পূর্বে মৌলিক বাঙ্গালা গ্ৰন্থ অধিক রচিত হয় নাই। অদ্বৈত প্ৰকাশ গ্ৰন্থ* ও ঈশানের সংক্ষেপ বিবরণ এই খানেই সমাপ্ত হইল। ঈশানের বংশধরগণ এখন আর শ্ৰীহট্টের অধিবাসী নহেন ; বন্য খাসিয়া জাতি কর্তৃক লাউড় রাজ্য ধ্বংসের পয় ( ১৭৪৪ খৃষ্টাব্দেয় পর) তাহারা শ্ৰীহট্ট ত্যাগ করিয়া ঢাকায় গমন করেন। গ্লৈায়ালদের নিকট পদ্মানদীর পূর্বপারে ঝাকপাল গ্রামে অদ্যাপি ঈশানের বংশধর 히 하t安F 1 শ্ৰীঅচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি। S BDB D DB BDDK DDD rBDBD BBB BDBBDDBD BDBDD DgD DLD BDL S ঝাকপালে আদি গ্ৰন্থ আছে, এখানি তস্কৃষ্টেই লিখিত। অদ্বৈতপ্রকাশ একখানি সুবৃহৎ গ্ৰন্থ, ২২টা বৃহৎ BDDDB g DB BDBDB DBB DDBDDBDL BDDB BBD DuD BBD DBB S