পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/৩০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भन १७०७ } জোয়ার ভঁাটা । ՀԵ՞Տ এবং প্রাতে ৬টা ও সন্ধ্যা ৬ টার সময় ভাটা পডে। ভাটার উপর জোয়ার ১৮ ইঞ্চি. না। छ्त्र জোর ২৪ ইঞ্চি উঠে । এই অদ্ভুত ব্যাপারের বিশিষ্ট কারণ যে কি তাহা বলা যায় না। তবে একটা কারণ দেখিতে পাওয়া যায় যে তাহিতি বন্দরে, মাথার উপর যখন চাদ আসেন তাহার ৬ ঘণ্টা পরে, প্ৰশান্ত মহাসাগরের পুর্বাংশ হইতে জোয়ার আসিয়া উক্ত বন্দরে উপনীত হয়, সুতরাং তখন চাঁদ অস্তমিত হওয়াতে ভাটা আরম্ভ হয়। তবেই যেমন জোয়ার আসিল, অমনই ভাটা পড়িল, কাজেই জল সমভাব প্ৰাপ্ত হয়। ২২। ভূমধ্যসাগরে বা তৎসদৃশ জলভাগে জোয়ার —ভূমধ্যসাগর প্রায় ২৪০০ মাইল অর্থাৎ ভূপরিধির দশমাংশ লম্বা, তথাপি মহাসাগরে জোয়ারের জল যত উঠে, তাহার তৃতীয়াংশ মাত্র এখানে উঠিয়া থাকে ; জিব্ৰণ্টর প্রণালীতে জোয়ারের উচ্চতা ২ বা ৪ ফুট ; ভিনিস নগরের নিকট ১৫ ফুট হইতে ৪ ফুট এবং টুলিসে কখন কখন ৩ ফুট পৰ্য্যন্ত উঠে। কাসপিয়ান ও কৃষ্ণসাগরে জোয়ার টের পাওয়া যায় না। ২৩ । জোয়ারের কাৰ্য্য ।--জলের হ্রাস বৃদ্ধি প্ৰযুক্ত স্রোত জন্মে ; ভাগীরাখীতে। হুগলি পৰ্য্যন্ত জোয়ার যে কত তেজে উঠে, তাহা সকলেই দেখিয়াছেন। যদি জোয়ারের জল প্ৰবেশ করাইয়া কোন জলাশয় পরিপূর্ণ করিয়া রাখা যায়, এবং পশ্চাৎ উহার মোহনা কাটিয়া দেওয়া যায়, তবে জল যখন তেজে বাহির হইতে থাকে, তখন তন্দ্বারা কোন জলযন্ত্র চালাইয়া গমভাঙ্গা বা তদ্রুপ অন্য অনেক রকম কাৰ্য্য করান যাইতে পারে। তবেই "জোয়ারের জল একটি প্রকৃত কাৰ্য্যকারী বল। যদি ষ্টীম এঞ্জিন অপেক্ষা জল দ্বারা জাত চালান কম খরচায় হইল, তবে ভাগীরথীর উভয়কুলে শত শত জলযন্ত্র দ্বারা তৈল প্ৰস্তুত, গম পেষা, পাটকাটা প্ৰভৃতি অনেক প্রকার। কাৰ্য্য সম্পন্ন হইত। শতাশ্ববলবিশিষ্ট জলযন্ত্র চালাইতে ১৪০ বিঘা জলাশয় লাগে । সে যাহা হউক জলোচ্ছাস দ্বারা কোন না কোন কাৰ্য্য হইতেছে। জোয়ার দ্বারা সাগরশাখার নদ ও হ্রদের কুল অনবরত খাইয়া যাইতেছে ; এইরূপ ব্যাপারকে ভাঙ্গন, ধস বা অন্তৰ্ভুড়া খস বলে। এইরূপে মাটী কাটিয়া স্থানান্তরে ফেলিতে হইলে কত জন মজুর লাগিতা। অতএব জোয়ার দ্বারা অনবরত কাৰ্য্য হইতেছে, সুতরাং অনবরত তাহার বল ক্ষয়প্রাপ্ত হইতেছে এবং বলক্ষয় ভিন্ন কাৰ্য্য হয় না। তাহা কাহার অবিদিত নাই। জোয়ারের বল কোথা হইতে আসিল ? জোয়ারের নিমিত্ত কারণ চন্দ্ৰাকর্ষণ বটে, কিন্তু প্ৰকৃত পক্ষে কাৰ্য্যকারী বল চন্দ্ৰগত নহে পৃথ্বীগত। ব্যাপার কি তাহ অনায়াসে হৃদয়ঙ্গম হয় না । ২৪ । পৃথিবীর অঙ্গাবৰ্ত্তন এই বলের মূল।-ষ্টম এঞ্জিনের ফ্লাই হুইলের আবর্তন যাদ্ধাপ এজিনেয় কাৰ্য্যের কারণ, পৃথিবীর আহিক গতিও তদ্রুপ জোয়ারের কাৰ্য্যের কারণ। এজিনের সমস্ত বল ফ্লাই হুইলে সঞ্চিত ಇಟ್ಟಿ; डैहांत (अंडक्रक्रo eviबद्ध थांब्रां &oዓ