পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ত্রয়োদশ ভাগ).pdf/১৩৫

• S७०७ ' গ্ৰাম্য-গীতি SRS ७१ोभा-शैठि গান ও ধূয়া ( p का ७ भग्रभनर्निश्cश्द्ध ८ligलभिक ७liभा-ीडि ) গান যে ঈশ্বরের কি অমৃত-স্মৃষ্টি, ইহার মহিমা,-ইহার গুণগ্ৰাম বৰ্ণনা লেরিয়া শেষ করা যায় না। গানের শব্দ রচনা মানুষের, সুর-ঈশ্বর-দত্ত। কাজেই সুরঙ্গ গানু, “পদ-*ে** * হৃদয়ের অভিব্যক্তি। শব্দ সর্বত্র একই ভাবের কাৰ্য্যকর নহে। প্রকৃত মুরের গানো একীতৰ্ন । যেন উপাসনা হয়, কিন্তু শব্দ বা বাক্যে আঘাত ভিন্ন অন্য কিছুই বাহির হয় না । পরসংযুক্ত BDBBBB SBBBD KBD S KBBSuDuDBuBSBBBB BBBB DBDS DD gB KSS T0Ag S KES আবার ভয়েও গায়। বিহঙ্গ মধুর কাকলী গানে জীবকে মাত্রায়, আপনিও মাতে । কীটের সুরেও গানের রেশ আছে। আবার, এই বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ড এক অনাহত ধ্বনিতে বায়ুমণ্ডল মথিত করিয়া ; নভ: প্রদেশে ঘুরিতেছে,-সেও এক বিরাটু গান ! গানে আগুণ জ্বলিত, জলদ গলিত । সৰ্পের মত থল জস্তুও গানে মুগ্ধ হয়। গানে জলচর, স্থলচর, নভশ্চর কে না মুগ্ধ হয় ? স্বয়ং স্বষ্টিকৰ্ত্তা ঈশ্বরও যেন আপনি মুগ্ধ হইবার জন্যই গানের স্বষ্টি করিয়াছিলেন। * পৃথিবীতে ভারতই গীতের জন্মস্থান । এইখানেই,-যখন সমগ্ৰ ভুবন তিনি-গর্ভে, তখন (সেই অতি আদি যুগেই) এখানে সামগানের উথলিত সুরে তপোবন—গগন ভরিয়া গিয়াছিল। * তাহার পর আর্য্যভূমিতে গীতবিদ্যার কত প্রকারের কত সাধনাই হইয়া গিয়াছে। সেই ভারতে বঙ্গই যেন অধুনাতনকালে গীতের শ্ৰেষ্ঠ ভাণ্ডার। কত শত কথকের-কত DD BDBDBBSYSDBS DDS DBBDBSYYqDBS BDS BB BDBSYqiD DuuD বাউলের গানে বঙ্গের বায়ু আলোড়িত হইয়াছে। আবার, কত কবি সুন্দর মধুর বাছা বাছা কথ{য় ক'ত গান লিখিয়া আপনি যশস্বী হইয়াছেন, অপরকে মাতাইয়াছেন। কিন্তু তথাপি, দিনে দিনে ক্ষণেক্ষণে বঙ্গের ধূলি-মাঝে কত নিরক্ষর কবির হৃদয়ের আবেগ জমাট বাধিয়া যে কত গীতের সৃষ্টি । করিয়াছে, করিতেছে, কে তাহার সংবাদ লয় ? এই সকল গীতে ভাবের উন্মাদন, প্ৰাণের অনুজ্ঞতা, হৃদয়ের ব্যাকুলত কত জীবন্তরূপে বাহির হইয়া পল্লী-বায়ুতে পল্লীর প্রান্তর বুকেই লুটাইতেছে, কে তাহার তত্ত্ব করে ? ইহাতে সৌন্দৰ্য্যসাধিত কৃত্ৰিম সুরের যোজনা নাই, কাজেই এ গান বুঝি অ-সুন্দর। এ গানে ছালাছটাময়ী ভাষা নাই, কাজেই এ গান যেন বৰ্ব্বরোচিত । কিন্তু কেমন করিয়া বুঝাইব, সৌন্দৰ্য বধিয়া রাখিবার বস্তু নহে, ভাৰ নগরীর অট্টালিকার গভীর সীমায় আবদ্ধ নহে, কবিত্ব কেবল মাত্র মসী লেখনীরই আয়ত্ত নহে!