পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ত্রয়োদশ ভাগ).pdf/২০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

సి8 সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা { ፀ°í víዩቄ፻!! তবে ব্ৰহ্মা কহিলেন হাসি ত্ৰিলোচনে । পৃথিভার সহিতে নারে পাপের কারণে ॥ পাপমতি হইল জীব করে দুরাচার। পাপিষ্ঠ মারিআ প্ৰভু দূর কর তার ॥ কহিতে লাগিলা হয়। এতেক সুনিঞ। পাপিষ্ঠ মারিছি। আমি দূত পঠাইঞা ॥ এতেক বলিলা যদি ব্ৰহ্মার গোচর। পৃথি সঙ্গে গেলা ব্ৰহ্মা অ্যাপন ঘর । তবে ব্ৰহ্মা-বিদায় করিলা পৃথিারে। ভাবিতে ভাবিতে পৃথি আইলা আপন ঘরে । ইহার পরে মহাদেব একটু ভাবনায় পড়িলেন। ব্ৰহ্মা ও পৃথিবীকে তিনি অভয় দিলেন ; কিন্তু কিরূপে কাজটা সমাধা করিবেন, তাহা ভাবিয়া ঠিক করিতে বসিলেন । `*ठक्रां दिग्र नि' भिश्च अट्रे क्षांcन् | কতক্ষণ পরে সেই কথা পাইল মনে ৷” ধ্যানে ভাবিয়া চিন্তিয়া কথাটা শিবের মনে উদিত হইল,-পৃথিবীর ভারনাশের প্রণালীটি স্থিায় হইয়া গেল। তখন “নদীকে দেখিয়া শিৰ বলিছে বচন। দক্ষিণ সহরে তুমি জাহ ততক্ষণ । সাহুরাজা নামে এক আছে পৃথিবীতে। অধিষ্ঠান হও জাইয়া তাহার বিপরীত পাপ হইল পৃথিবী উপরে। দূত পঠাইঞা জেন পাপিলোক মারে। এতেক সুনিঞানন্দী গেলা শীঘ্ৰগতি । উপনীত হইল গিয়া সাহুিরাজা প্ৰতি ৷” সাহরাজা বোলে তবে রঘুৱাজার তরে। অনেকদিন হইল বাঙ্গালার চোঁত না দেয় মেয়ে। এইস্থান হইতে আমাদের আলোচ্য মহারাষ্ট্র-পুরাণের ঐতিহাসিক অংশ আরম্ভ হইল ; কিন্তু গোড়ায় গলদ! কবির কথায় বলিতে গেলে “দক্ষিণ সহর” নতুবা আসলে সেটি কোন দেশ তাহা ভূতভাবন ভবানীপতি ভাবিয়া চিন্তিয়াও বলিয়া দিলেন না। আসল কথা, কবি গঙ্গাস্নামের বাড়ী রাঢ়ের যে গ্রামেই থাকুক না, তিনি যে বাঙ্গালার বাহিরে চতুর্দিকে কোথায় কোন দেশ আছে, আর তাহার নাম কি, তাহার বিশেষ সংবাদ রাখিতেন না, তাহা তাহার শিবের কথায় বুঝা যাইতেছে। যাহা হউক। কবির দক্ষিণ সহরের রাজা সাহিরাজা যে কে, তাহ নিৰ্ণয় করিতে পারি নাই ; কারণ ভাস্করপণ্ডিত যখন আসেন, তখন মহারাষ্ট্রে বালাজী রাও পেশওয়া রাজত্ব করিতেন। যাহা হউক। শিব নদীকে দক্ষিণ সহরে যাইতে বলিলেন বটে ; কিন্তু সাহ• রাজার অবস্থিতি স্থানটা বেশ সুনিৰ্দেশ করিয়াই বলিয়া দিলেন না, "স্বাহরাজা নামে এক আছে পৃথিবীতে।” যাহা হউক নদী বেচারী শীঘ্ৰগতি পৃথিবীটা খুজিয়ী উপনীত হইল গিয়া সাহুরাজা প্ৰতি।” কবি গঙ্গারামের দক্ষিণ দেশের জ্ঞান বা মহারাষ্ট্র দেশের জ্ঞান যতই Biu DB BDS DBBBD DDD DDDB DBDBB BBD DBDBD D S BBDBDDD DDDD DDD ভর করিলে, সাহুরাজা রঘুরাজাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, বহুদিন বাঙ্গালায় চোেখ পাই নাই কেন ? এই রঘুঃাজা যে নাগপুরের রঘুজী ভোঁসলো তাহা সকলেই বুঝিতে পারিয়াছেন, আর তখন মহারাষ্ট্র-রাজ যে বাঙ্গলার রাজস্বের এক চতুর্থাংশ পাইতেন তাহাও জানেন। আলীবদ্দী খাঁ বিদ্রোহী হইয়া যখন সরফরাজ খাঁর হাত হইতে বাঙ্গালার মসনদ কড়িয়া