No সাহিত্য-পরিষদ-পত্রিকা । [ क्†र्डिंक অতি অমূল্য ধন।” হিরুঠাকুর অনেক স্থলেই এইরূপ অমূল্য ধন বিতরণ করিয়া গিয়াছেন। স্বৰ্গীয় রাজা নবকৃষ্ণ বাহাদুরের নগরকীৰ্ত্তন সময়ে হরু ঠাকুর কয়েকটি গান রচনা করিয়া দেন, তন্মধ্যে একটি গানের কিয়দংশ এই :-
- शब्रिनांभ व्हेऊ ड्नाना cकांद्रांना ब्रम्न,
या श्वांद्र उरे शरद । ভবেরে তরঙ্গ বেড়েছে বোলে কি, ঢেউ দেখে লা ডুবাবে৷” ইত্যাদি। এই একটি গানে যেরূপ প্ৰগাঢ় তত্ত্বজ্ঞান ও গভীর ঈশ্বরভক্তিমূলক ভাব প্ৰকাশিত হইয়াছে, তাহ বলিবার নহে। দূরদর্শী শ্ৰীযুক্ত রাজনারায়ণ বসু মহাশয় লিখিয়াছেন :-“হরু ঠাকুরের একটি কবিতাতে এইরূপ দেখা যায় :- “নাম প্ৰেম তার, সাকার নহে বস্তুটি সে নিরাকার, জীবন, যৌবন, ধন কিবা মন, প্ৰাণ, বশীভুত তার। মুখে লোক বলয়ে পীরিতি সুখের সারা ; প্ৰাণের বাহিরও হয় সে যখন, জীবনে যেন মরে রই * ।” কি চমৎকার ভাব ! ইহা প্লেটাে অথবা কোলরিজের উপযুক্ত ! কোলরিজ এক স্থানে बलिग्रांछन :- All thoughts, all passions, all delights, Whatever stirs this mortal frame, Are all but ministers of love, And feed his sacred flame.’ হরুঠাকুরের কবিতাটি ইহা অপেক্ষা নিকৃষ্ট বোধ হয় না”। হরুঠাকুরের পরবর্তী কবিওয়ালাদিগের মধ্যে নিত্যানন্দ দাস বৈরাগী সঙ্গীতনৈপুণ্যে সমধিক প্ৰসিদ্ধ। ইনি জনসাধারণের মধ্যে “নিতে বৈষ্ণব” নামে পরিচিত ছিলেন। ১৯৫৮ সালে চন্দননগরে ইহার জন্ম হয় ; ১২২৮ সালে অর্থাৎ সপ্ততিবর্ষ বয়ঃক্রম কালে, ইহার দেহাত্যয় ঘটে। নিত্যানন্দ দাস সঙ্গীতে যেরূপ পারদর্শী, সঙ্গীতরচনায় সেরূপ ক্ষমতাশালী ছিলেন না। গৌর কবিরাজ এবং নবাই ঠাকুর, এই দুই জন কবি, গান প্ৰস্তুত করিয়া ইহাকে দিতেন। কলিকাতা, সিমুলিয়ায় গৌর কবিরাজের নিবাস ছিল। নবাই ठाकू८द्र ७थझ्ऊ নাম কি, এবং ইনি কোন স্থানবাসী ছিলেন, তাহার কোন উল্লেখ দৃষ্ট হয় না। কথিত আছে, নবাই ঠাকুর সখীসংবাদ রচনায় প্ৰসিদ্ধ ছিলেন। গৌর কবিরাজ উৎকৃষ্ট বিরহসঙ্গীত রচনা S B BDDB EBD DDDDD DEBtEDBBDB DuuDD DDDDE EDDL LEE ርዓ፲መ; ጓ1 !
