পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a d'00 R 0वiीन कविग औठ । ve করিতে পারিতেন। নিত্যানন্দ সুমধুর স্বরসংযোগে ইহাদের সঙ্গীত গান করিয়া, শ্ৰোতাBDS BBDBD DBDDS DBB BDBBBDS DDDB S BBDBBD DDDS BDBDBEDt অপরিসীম সন্তোষ লাভ করিত। ভট্টাপল্লীর অধ্যাপকগণ তঁহাকে নিত্যানন্দ প্ৰভু বলিয়া সম্বোধন করিতেন। কবিবর ঈশ্বরচন্দ্ৰ গুপ্ত লিখিয়াছেন-“এমত জনরব যে, বসন্তকালে কোন রজনীতে কোন স্থানে ইনি (নিত্যানন্দ ) সখীসংবাদ ও বিরহ, গাহিয়া, আসর অত্যন্ত জমাট করিয়াছেন, তাবৎ ভদ্ৰেই মুগ্ধ হইয়া শুনিতেছেন ও পুনঃ পুনঃ বিরহ, গাহিতেই অনুরোধ করিতেছেন, তাহার ভাবাৰ্থ গ্রহণে অক্ষম হইয়া ছোটোলোকেরা আসরে দাড়াইয়া চীৎকার পূর্বক কহিল, “হাদে দেখা লেতাই ফ্যাবু যদি কালকুকিলির গান ধল্লি, তো দে, দেলাম খাড়াগ,” নিতাই তচ্ছবিণে তৎক্ষণাৎ মোটা ভজনের খেউর। ধরিয়া তাহারদিগের অস্থির চিত্তকে সুস্থির করিলেন।” নিত্যানন্দ দাস বৈরাগীর দলের কোন সঙ্গীত কে রচনা করিয়া দিয়াছেন, তাহার কোনও নির্ণয় নাই। রচনাকৰ্ত্তাদেরও কোন পরিচয় পাওয়া যায় না। কথিত আছে, নিত্যানন্দ যে সকল ভাল বিরহ গাইয়া শ্রোতৃবৰ্গকে মোহিত করিতেন, তৎসমুদয়ের অধিকাংশ গৌর কবিরাজের রচিত। নিত্যানন্দের দলের এক একটি সঙ্গীতে এত উৎকৃষ্ট যে, তাহ যখন শ্ৰবণগোচর হয়, তখনই হৃদয় অমৃত্যুরসে অভিষিক্ত হইয়া থাকে। সখীসংবাদের একটি જામ વિશે :- মহড়া-“বধুর বঁাশী বাজে বুঝি বিপিনে। শুষ্ঠামের বঁাশী বাজে বুঝি বিপিনে ॥ न८छ् Çकन्न अश्र, অবশো হইলো, সুধা বরাষিলো শ্ৰবণে।” ইত্যাদি । এই গানটি জনসাধারণের মধ্যে আজ পৰ্য্যন্ত সজীব ভাবে রহিয়াছে। আজ পৰ্যন্ত এই গানে লোকের হৃদয় উৎফুল্ল হইতেছে। রচয়িতা কবে লোকান্তরিত হইয়াছেন, নির্ণয় নাই। কিন্তু তঁহার এই সঙ্গীত আজ পৰ্য্যন্ত লোকের রসনায় লীলা করিয়া তদীয় অক্ষয় কীৰ্ত্তির জয় ঘোষণা করিতেছে। এই দলের একটি বিরহসঙ্গীত :- भश्5-'c2ीभ डitथ कि 6श्itल । যার প্ৰেম ভঙ্গে তার নাহি বঁাচে প্ৰাণ, যারে লোকে প্ৰেমিক বলে । জীবনের সার্থী হয় যে পীরিাতি, জীবনে মরে পীরিতি গেলে । 舉 峰 卷 刺 拳 অন্তর-প্রাণু, সতীর পীরিতি দেখ পতির সহিতে। द्रि नि शठां षां श्र४८ऊ ॥