পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (নবম ভাগ).pdf/১৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিক । , [ ఇరింy هلمواد त्रैबूङ ब्रौठकामांथ $ांकूझ শ্ৰীযুক্তব্যোমকেশ মন্তকী sa । औपूख निवक्षन विशMब, cवभूव्र । , কিরণচন্দ্ৰ দত্ত y &e । , धौक्षत्र बद, &lsनर ब्राभकखि বসুর স্ট্রট । p g ১৬ । ,, মুরলীধর রায়, ১৬নং বনমালী সরকারের উীট । তৎপবে মাখন বাবু ও ক্ষীরোদ বাবু স্ব স্ব নির্দিষ্ট বিষয আবৃত্তি কবিলেন। সকলেই সন্তুষ্ট হইলেন। সভাপতি মহাশয়েব অনুরোধে মান্দ্ৰাজী পণ্ডিত শ্ৰীশ্ৰীরাম শাস্ত্রী মহাশয় মদনভস্ম ও বতিবিলাপ আবৃত্তি কবিলেন এবং একটি সুমধুর স্তোত্ৰ শুনাইয়া দিলেন। তৎপবে শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্র বাবু তাহাব দীর্ঘ প্ৰবন্ধ পাঠ করিলেন। তৎপবে ইন্দ্ৰনাথ বাবু বলিলেন, আমাব সাহিত্য পাবষদে আজ এই প্ৰথম আসা ঘটলো, আমি ইচ্ছা কবেই দূরে থাকতেম। সাহিত্যপবিষ্যৎ ব্যাকবণ নিয়ে নাড়াচাড়া কচ্ছেন অনেক দিন। মধ্যে একবার একটা ব্যাকবাণ সমিতি হযেছিলো, তাতে আমাকে সভ্য নিযুক্ত কবা হয় । আমায কিজান্য যে সে সমিতিতে নেওয়া হয়েছিলো, তা আমি বুঝতে পারলেম না ; আমি বা কবণেব কিছুই জানি না। অনেক দিন এ সমস্যাব মীমাংসা পাইনি, শেষে ব্যাকবণ সমিতিব যখন রিপোর্ট দেখলেম, আমাৰ মত যারা কোন বাকবণই জানেন না, তাহাদেবই অনেকে সভ্য হযেছেন, তখন বিশ্বাস পবিত্যাগ করে বঁাচলেম । যাই হোক, আজ এখানে এসে ভেবেছিলেম, কোন কথা না বোলেই শুধু শুনে চলে যাব, কিন্তু আপনাদেব অনুবোধে তা হোলো না । কিন্তু কি বোললো, আমাব স্মরণশক্তি বড় অনুকুল নয় । এতক্ষণ যা শুনেছি, তবে অনেক কথাই স্মরণ নাই, সেজন্য সময়ে সময়ে আমায় বড় নাকানি চোবানি খেতে হয় । যাই হোক, এখন কথাটা এই (য, শাস্ত্রী মহাশয় ঠিকই বোলেছেন, বাঙ্গালা ভাষাটা যে কি পদার্থ, তা এখনও নির্দিষ্ট হয় নাই ।” রবীন্দ্ৰ বাবুর এ প্ৰবন্ধ ও তদনুযায়ী হোয়েছে । তিনি পুরাতন পরিভাষা ছেড়ে দিয়ে দু একটা নুতন পবিভাষা কোবে নিয়েছেন, ণিজন্ত শব্দ ত্যাগ কোবে নৈমিত্তিক শব্দ গ্ৰহণ করেছেন ; প্ৰত্যয় স্থিব করতে গিয়ে অন্তেস্থিত স্বব বা ব্যঞ্জন দৃষ্টে একটা কিছু স্থির করে নিয়েছেন। উদাহবণ আমি ঠিক স্মরণ কবে বলতে পারবনা। আব্ব একটা কথা বলি, ববীন্দ্র বাবু হয়ত এ ব কম বলেন নাই, যেমন কতকগুলা শব্দের শেষে “বি” আছে দেখে ববীন্দ্র বাবু স্তির কোরলেন যে এই “রি” টা তদ্ধিত প্ৰত্যয় , অমনি সেই ধবণেব কতকগুলি শব্দ সংগ্ৰহ কোরে উদাহরণ দিলেন ; সঙ্গে সঙ্গে সেই ফর্দের ভিতর হয়ত “মাষ্টাৰী” কথাটাও পোড়লো ! এখন “মাষ্টা।” শব্দের উত্তব “রি” প্ৰত্যয় কোরে যে মাষ্টারী কথাটা হয়নি, তা সকলেই বুঝিতে পারেন । রবীন্দ্ৰবাবুর “রি” প্ৰত্যয়ের উদাহরণেব ফর্দে হয়ত মাষ্টাবী কথাটা নাই, কিন্তু মন্ত প্ৰতায়ের উদাহরণে বুদ্ধিমন্তের পাশে “আকেলমন্তকে” বসিয়েছেন। আরও বিচার করে বোলেছেন আকেলমন্ত হয়, কিন্তু চালাকীমন্ত হয় না কেন ? ফারসী ব্যাকরণে একটু আকেল থাকলে জানা যেতো যে, ফারসী “আকেল মন্দ” শব্দটা বাঙ্গালীর উচ্চারণে ঐ রকম হয়ে