পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (নবম ভাগ).pdf/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন। ১৩০৮ ] বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের কাৰ্য্যবিবরণ। هle/ه EEDBDSDBD S DBDBBDBD SuBDDDDS BDD DDSDBDB BBBDBDBBDBD DDBD iDBBDS DBDBDD DDD DDD DDB BDB BDBDBDuD DBDBDBB SBB BBDSDBS KB DS YDS উর্দু, ইংরাজী সবরকম ভাষার ব্যাকরণে ভাল রকম দৃষ্টি থাকা আবশ্যক । তার উপব নানা স্থানের গ্ৰাম্য ভাষা, স্বব বিপৰ্য্যয় জানা আবশ্যক । বাঙ্গালী বলতে যাদের বুঝায়, তাদের সকলের উচ্চারণ একরূপ নয়। পাঞ্চভৌতিক অত্যাচার বড় বেশী ; সকলে সকল স্থানের কথা উচ্চাবণ করিতে চায়, কিন্তু পাবে না, তাদেব বাকযন্ত্র তা উচ্চাৰণ করতে সমর্থ নয়। তার উপর আমাদেব বর্ণমালা নাই- বাঙ্গালী ব’লে যে বর্ণমালা আমবা ব্যবহাৰ করি, তা সংস্কৃত, তাতে বাঙ্গালা ভাষার সকল কথার উচ্চারণ লেখা যায় না । আমাদের “অ” কাছে “অ’” আছে ; কিন্তু “অ্যা” নাই, “ও” আছে “ঔ” আছে “ওয়া” নেই, লিখি “এখন’ বুলি ‘ब्रJाथन” । झूठ व्याकांत (नश्, (जछ9 लए झे কষ্ট পেতে হয় । জপ, তপ, বল, শব্দের প্রত্যেকে বা প্ৰত্যেক বৰ্ণ চাই আকাবান্ত ; কিন্তু উচ্চারণে দুটা বর্ণেব অকাব একরূপ নয়, শেষেবটা অৰ্দ্ধ “অ’ কাব, ঠিক হসন্ত অর্থাৎ আকাবা হীন নহে। অথচ প্ৰভেদ নাই । হ্রস্ব দীর্ঘ ভেদ বুঝতে পাবে না, ও যেন বোসেন্দের বাড়ীব্য “বামা” আব্ব ঘোষেদেব বাড়ীব্য “বামা” । রবীন্দ্র বাবু একটি কথা বেশ ব্যবহাবি কোবেছেন, এক মাত্রিক ধাতু মাত্রা দ্বাবা একটা মাপ পাওয়া যায় , কিন্তু একমাত্রিকের ন্যায়। দ্বিমাত্রিক শব্দ ব্যবহাবি কবেন নি । বারীন্দ্ৰ বাবু যদি এক রকমে ভাষার মাত্রা স্থির কবে দিতে পাবেন, তো মন্দ হয় না । তবে কি জানেন, আমরা জাত টে মাত্ৰাহীন বা অতিমাত্র ; ববীন্দ্র বাবুব প্ৰবন্ধ শুনে, আব্ব আমি নিজে নাড়াচাড়া কোৱে যতটা বুঝলাম, তাতে দেখছি, বাঙ্গালা বর্ণমালা সংস্কাবের পূর্বে বাঙ্গালা ব্যাকরণ ভাববার DBDBDDB gK0 DBDSDSDS BDBB SDD BB BESS BDBDD SBB DS BBBBD SYSS [দয়ে এখন পরিষৎ শব্দ সংগ্ৰহ করুন। আর আমি আপনাদেব ববক্ত कबूद न। सांझे হোক, রবীন্দ্র বাবুকে আমাৰ সহস্র ধন্যবাদ যে, তঁাব ন্যান্য সুলেখক এবিষয়ে আলোচনা করছেন । তৎপরে শ্ৰীযুক্ত ব্যোমকেশ মুস্তফী মহাশয় রবীন্দ্র বাবুৰ সংগ্ৰহাতিরিক্ত আর কতকগুলি প্ৰত্যয়ের উদাহরণ উপস্থিত করিলেন । সভাপতি মহাশয় বাত্রির আধিক্য প্ৰযুক্ত ব্যোমকেশ বাবুৰ সমস্ত প্ৰবন্ধ পাঠে আপত্তি করিয়া বলিলেন, ব্যোমকেশ বাবুর প্রবন্ধ ববীন্দ্র বাবুর প্ৰবন্ধেব পরিশিষ্টৰূপে গৃহীত ও মুদ্রিত হউক । এখন উহা সমস্ত পড়িতে গেলে, আমবা উপস্থিত পণ্ডিতমণ্ডলীর মতামত বা আলোচনা শুনিতে পাইব না । সভাপতি মহাশয়েব প্ৰস্তাব ব্যোমকেশ বাবুই অনুমোদন করিলেন এবং প্ৰস্তাব গৃহীত হইল । তৎপরে শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্ৰ বিদ্যাভূষণ মহাশয় বলিলেন-প্ৰবন্ধ-লেখক অশেষ ধন্যবাদের পাত্র। প্ৰাদেশিক শব্দ সংগ্ৰহ করিয়া রবীন্দ্র বাবুর এই চেষ্টার পূর্ণতা সম্পাদন করা উচিত। ইন্দ্ৰনাথ বাবুর আলোচনাতে বক্তব্য পথ দেখিতে পাইলাম। শাস্ত্রী মহাশয়, ববীন্দ্র বাবু এবং ইন্দ্ৰনাথ বাবুর প্রবন্ধাবলী এবং আজকার আলোচনা দ্বারা উপস্থিত ব্যক্তির মোটামুটি