পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (নবম ভাগ).pdf/১৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন। ১৩০৮ ] বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের কাৰ্য্যবিবরণ। هle/ه DBBBuD DDD iB DLD DDuuDuDE L EDS DSS DS DDDS DDDBD iD EDDDuDD EDD DDD ( नां5ि2 ) 8 न९ व्याशि७ाटन cब्रछि । অতঃপর শ্ৰীযুক্ত কালিদাস নাথ মহাশয়ের প্রবন্ধ পঠিত হইল। শ্ৰীযুক্ত দীনেশচন্দ্ৰ সেন মহাশয় বলিলেন,--শ্ৰীযুক্ত কালিদাস নাথ মহাশযেব এই প্ৰবন্ধ বহুমূল্য । এ সম্বন্ধে মতভেদ থাকিলেও প্ৰবন্ধের প্রশংসা যথেষ্ট করিতে হয় । নাথ মহাশয়ের বৈষ্ণব সাহিত্যে প্ৰগাঢ় অনুরাগ এবং প্ৰবেশ আছে । তঁাহাব আডাম্বব নাই, যশ আকাজক্ষা নাই, সাহিত্যালোচনাকে তিনি ধৰ্ম্মকার্স্যেব অঙ্গীভূত করিয়া লই যাছেন । আমি প্ৰস্তাব করি, বৈষ্ণব সাহিত্যেব সম্পূর্ণ আলোচনা বাঙ্গালা ভাষাৰ প্ৰাচীন অবস্থাদি নির্ণয় করিয়া একখানি পুস্তক বা পুস্তিকা বচিত হউক, আব্ব তাহাব ভাব নাগ মহাশযেব ন্যান্য লোকোব হন্তেই অৰ্পিত হউক । সাহিত্য-পবিষ্যৎ এ বিষয় বিবেচনা কবিলে বিশেষ প্রীত হইব । ৩,৪ মাসের পবিশ্রামে এ কাৰ্য্য অনেকটা সম্পন্ন তইতে পাবে । এইরূপ কৰ্ম্মেব লোক আমি নাথ মহাশয়কেই সর্বাপেক্ষ উপযুক্ত বলিযা মনে কবি । তাহাব প্ৰবন্ধ সম্বন্ধে আমার কিছু বলিবার আছে,- আমি যতটা আলোচনা কবিযাছি, তাহাতে আমাব বিশ্বাস হইয়াছে যে, DDDB DBDD SBD tBBD BBD DBD DDD DDSSiiDB BzB BBBS MBBD DDD যে, উহা মার্জিত ভাষা । ভাষাবি কথিত অবস্থা হইতে শব্দ চাষন করিয়া পণ্ডিতেরা প্ৰাদেশিক ভাষাবি সম শব্দগুলিব (, common word ) সহিত একত্ৰ করি যা লিখিত ভাষার রূপ স্থির কবেন , পরে তাহাব সংস্কাব ও মা জনাদি কালে হইতে থাকে। বেদের ংস্কৃত ও পুবাণেব সংস্কৃত এবং কাব্যাদিব সংস্কৃত এক নহে। অামাব অনুমান হয়, প্ৰাকৃত বলিয়া আমব যে সংস্কৃতেব অপভ্রংশ ভাষা পাই তাহা সেকালেব কথিত ভাষাবি রূপ, আর ংস্কৃত সেকালেব লিখিত ভাষাবি কাপ । কথিত ভাষার বন্ধপ অতি প্ৰাচীন কালে বাঙ্গালাব কিরূপ ছিল, তাহা ডাক ও খনার বচনে পাওযা যায। ডাকোব বচনেব পুৰাতনত্ব আমাব নিকট সর্বাপেক্ষা বেশী বলিয়া বোধ হয । সেই ভাষা কালে মার্জিত হইযা যখন ভারতLBDY DBDDBD DDDDBSDDB DBD gBBB S DBBDDDS DBBDS gBuzYSS S DBDBBDBDB0LYY অনেক স্থল এতই সংস্কৃত যে নাগবাক্ষরে লিখিলে, সংস্কৃত জানা অন্য প্রদেশের লোকের বুঝিতে কিছুমাত্র কষ্ট হইবে না। ভারতচন্দ্রেবি ভাষাবি তুলনায ডাক ও খনার বচনের ভাষা ইতর ভাষা নাম পাইয়াছে। ইহাও যেমন পরিণতি প্ৰাকৃত হইতে বর্তমান সংস্কৃত ভাষাবি আকার নিরূপিত হওয়াও সেইৰূপ পরিণতি । মার্জিত ভাষা অর্থাৎ লিখিত ভাষার অবস্থা পুনঃ পুনঃ মার্জনে যখন অভিধান সাপেক্ষ হুইয়া পড়ে, তখন যে ভাষার প্রতি লোকের আর আস্থা থাকে না, সে ভাষা ত্যাগ করিয়া তখনকাব চলিত কথিত ভাষার আবার সংস্কার কাৰ্য্য চলিতে আরম্ভ হয়। লিখিত ভাষার নূতন রূপ দেখা দেয। এই সময়ে কথিত ভাষা আরও সরল হইয়া পড়ে । একটা কথিত ভাষাকে লিখিত ভাষায় পবিণত করিয়া ফেলিলে কথিত ভাষার আর একটা রূপের উৎপত্তি হয়, আবার কালে তাহার সংস্কার হইয় তাহাও