পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (নবম ভাগ).pdf/২৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

独98 झॉषत्र-रू1 LLGLDYY KDE DBDD YSS t isiBuBD DDBB OKKK BBiSuDuS Mg BYK “अब्र” उोंथि श्रांछेgजन। . 8t গঙ্গা-উৎপত্তি-রাজা ভগীরথ ভুলোকে গঙ্গাকে অন্ননয়ন করিবার জন্য দীর্ঘকাল কঠোর তপস্যা করিলে ব্ৰহ্মা সন্তুষ্ট হইয় তাহার অভীষ্ট্র সিন্ধিয় করা দেন ; কিন্তু বলিয়া দিলেন, - ঐই বসুমতী গঙ্গার পত্তনবের্গ সন্থা করিতে পারিবে না, ইহাকে ধারণা করিবার নিমিত্ত হরকে প্ৰসন্ন কবিতে হইবে । ভগীরথ বহুকাল পশুপতির উপাসনা করিলেন, তিনি স্রোতস্বতীকে ধারণ করিতে সম্মত হইলেন। তখন সুরতরঙ্গিণী বিস্তীর্ণ আকারে আকাশ হইতে শোভন হয়শিরে ৰোগে পতিত হইলেন। স্রোতস্বতীয় গৰ্ব্ব দেখিয়া মহাদেব নিজ জটাজুট মধ্যে তঁহাকে তিরোহিত করিলেন, দেবী আর নির্গত হইতে পারেন না। ভগীরথ পুনরায় তপস্তায় দেবদেবকে তুষ্ট করিলে তিনি সুরধুনীকে ছাড়িয়া দিলেন। লোকপাবনী হবজটা হইতে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হইলেন। গঙ্গা সপ্তধারায় প্রবাহিত হইতে লাগিলেন। তিন ধারা পশ্চিমে, তিন ধারা পূর্বে এবং এক ধারা ভগীরথের পশ্চাৎ পশ্চাৎ চলিল। পথে মহর্ষি জহর আশ্রমে ভঁাহার নিকট নিগৃহীত হইয়া, রথারূঢ় ভগীরথের অনুগমন করিতে করিতে মহাসাগরে ঝাম্পপ্ৰদান পূর্বক সগর সন্তানদিগের উদ্ধারসাধন নিমিত্ত রসাতলে প্ৰবেশ করিলেন। পতিতপাবনী স্বীয় জলে তথাকার ভস্ময়াশি প্লাবিত করিয়া ফেলিলেন ; যষ্টিসহস্ৰ সাগরসন্তানের তৎক্ষণাং সুরলোক লাভ হইল। স্বয়ভু ব্ৰহ্মা ভগীরথকে বলিলেন, “বৎস, গঙ্গা জহর নিকট হইতে ‘জাহ্নৱী’ হইয়াছেন, এখন তোমার জ্যেষ্ঠা দুহিতা হইলেন, অতঃপর ‘ভাগীরথী’ ইহার নাম রহিল। আর, ইনি স্বৰ্গ মর্ত্য পাতাল তিন পথে প্ৰবৰ্ত্তিত হইয়াছেন, অতএব ইহার অন্য একটি নাম হুইল “હિત્રિજ” ? बl 8३,8७ মদন-ভস্ম— একদা কৈলাসনাথ শিব সমাধিভঙ্গ করিয়া দেবগণের সহিত বিলাসস্থানে যাইতে ছিলেন, ইত্যাবসৱে কাম তাহার চিত্তৰিকার উৎপাদন করেন ; এই অপরাধে রুদ্র রোষকলুষিত লোচনে হুঙ্কার পরিত্যাগপূর্বক তাহার প্রতি দৃষ্টিপাত করিলেন, তাহাতে কামের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ স্বলিত ও ভস্মীভূত হইয়া গেল।।* | २9 কাৰ্ত্তিকেয়ের উৎপত্তি-দেবগৰ ব্ৰহ্মার নিকট আঁহাদের সেনাপতি চাহিয়াছিলেন ; ব্ৰহ্মাশঙ্করকে পুত্র উৎপাদনে অনুরোধ করেন । শঙ্কর দার পরিগ্ৰহ করিয়া স্ত্রী-সহযোগে প্ৰবৃত্ত হইলেন। শত বর্ষ অতীত হইয়া গেল, সন্তান জন্মায় না। দেবগণ শঙ্করের আরাধনা করিলেন, তখন তাহার তেজ খলিত হইল ; দেবগণ-নিয়োগে বসুন্ধরা তাহা ধারণ করিলেন। ঐ তেজ দ্বারা পৃথিবী পৰ্ব্বত কাননের সহিত প্লাবিত হইয়া গেল। দেবগণের অনুরোধে হুতাশন বায়ুর সহিত ঐ রুদ্ৰতেজে প্রবেশ করিলেন ; তাহাতে উহা • শ্বেতপৰ্ব্বত ও অত্যুজ্জল শর্কন রূপে পরিণত হইল। কিছুকাল অতীত হইয়া গেল,

  • রামায়ণে মদনভস্ম ব্যাপার ভিন্নরূপ ।