পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (বিংশ ভাগ).pdf/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন ১৩২০ ] , প্রাচীন পদাবলী ও পদকর্তৃগণ ১১৩ (৪) “হাসিয়া কহয়ে সুন্দরী গৌরী। ভাল নাপিতনী পরাণচুরী।” (৫৭ পৃ: ) নাপিতনীর বেশধারী শ্ৰীকৃষ্ণ আলতা পরাইবার পারিশ্রমিকস্বরূপ শ্ৰী রাধার নিকট কৌশলাময় বাক্যে “পরাশরতন” (স্পর্শ রূপ অমূল্য ধন ; অপরার্থ পরশপাথর) যাত্মা করিলে, শ্ৰী রাধা শ্ৰীকৃষ্ণের কৌশলে মুগ্ধ হইয়া হাসিয়া বলিতেছেন-“ভাল নাপিতনী” ইত্যাদি। “পরাণচুরি” বাক্যে কতকগুলি শব্দ উহ না করিলে অর্থ হয় না। পদকল্পতরুর (ক) ও (খ) পুথিতে ‘গৌরী” স্থলে “গোরী” ও “পরাণচুরি' স্থলে “পরাণচোরী” পাঠ দৃষ্ট হয়। তাহাতে সুন্দর অর্থ হয় । “ভাল নাপিতনী” বাক্যের পরে ‘পরাণচোরী” শব্দের ন্যায় একটি কৃত্ৰিম বিন্দ্ৰপাত্মক বিশেষণ না থাকিলে ভাল শব্দের কোন তাৎপৰ্য্য থাকে না। পদাবলি-সাহিত্যে “সুন্দরী রমণীর” অর্থে “গোরী” শব্দই দৃষ্ট হয়“গৌরী” নহে। “গৌরী” শব্দের অর্থ-পাৰ্ব্বতী কিংবা অষ্টমবর্ষবয়স্ক কন্যা ; তুলনা করুন,-বাং “গৌরীদান৷” অর্থাৎ অষ্টমবর্ষীয়া কন্যার সম্প্রদান। বলা বাহুল্য যে, এ স্থলে মিলের অনুরোধেই ‘পরাণ-চোর” স্থলে “পরাণ-চোরী’ শব্দ ব্যবহৃত হইয়াছে। চোর শব্দের স্ত্রীলিঙ্গে চোরী শব্দের ব্যবহার পদাবলি-সাহিত্যে অন্যত্র দৃষ্ট হয় না। (α) “আপনি বসন ঘুচােঞা তখন লেপয়ে কেশেতে মটী । ऊदल्लक छँहा बगन क्षि न८ 5ण८ध्र शं ि॥° ( ७० शृेः ) শ্ৰীকৃষ্ণের চিকিৎসক-রূপ-ধারণের বর্ণনাপ্রসঙ্গে ইহা লিখিত হইয়াছে। চিকিৎসক যে কেন কেশে মৃত্তিক। লেপন করিবেন, তাহা সাধারণ-বুদ্ধির অগম্য। পদকল্পতরুর (ক) ও (খ) পুথিতে “কেশোতে’ শব্দের স্থলে ‘কেশরী’ পাঠ আছে। ‘কেশরী’ কুকুমেরই অপর নাম। প্রাচীনকালে কুকুম গন্ধ-দ্রব্যরূপে বিলাসিগণ কর্তৃক ব্যবহৃত হইত। “কেশর মাটী” বোধ হয়, বস্ত্ররঞ্জনে ব্যবহৃত কেশর-সংযুক্ত গিরিমাট হইবে। রমণীবাবু পাদ-টীকায় ‘তবল্লক” শব্দের - আর একটি পাঠান্তর ‘তকলুবী’ লিখিয়াছেন ; তবল্ল ক’ কিংবা ‘তকল্লবী’ শব্দের অর্থনির্ণয়ের DBDBB u DBDDDB DDD S BDDD DDS DDS DD DBBB BDBDB SDDDS uBDB BL পাই নাই ; “তকল্প ফ’ এই আরবী শব্দটি পাইয়াছি-তাহার অর্থ ভদ্রতার রীতি (Etiquette); BDDBD SuDBBD BuBBS DBBDBDDB BDLSSSkiDDDSDDDS BDi SBuBD DB DBDD S YDDSSDDDSS BBDBD SuDuBBBuS SSLSSS TBBD SuDBDBB S Du DBDSS আরবী VS পারসীমূলক হিন্দুস্থানী শব্দের উকার-বোধক ‘পেশা চিহ্ন অনেক সময়েই ব্যবহৃত হয় না, সুতরাং ‘তকালুফী সহজেই ‘তকল্লফ' কিংবা ‘ফ’ ও ‘ব’ অক্ষরের উচ্চারণের ; সাদৃশ্যবশতঃ ‘তকল্পৰে পরিণত হইতে পারে। ‘ক’ ও ‘ফ’ অক্ষরের আকৃতিসাম্য-হেতু 'তকল্লিফ ፵ቐቪ5 'छक्झक्' गिषिद्ध वा श्रऊि श्sब्रां७ बिक्रिय नटर् । C