পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (বিংশ ভাগ).pdf/৩৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& 8 সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা of JN স্বতঃ পূর্ণ পরাত্মাত্ৰ ব্ৰহ্মশব্দেন বর্ণিতঃ। অশ্মীত্যৈকাপরামর্শস্তেন ব্ৰহ্ম ভবাম্যহম ॥-৫-৩৪ অর্থাৎ পূর্ণজ্ঞানস্বরূপ পরমাত্মা, ( শমদমাদি সাধনদ্বারা ) বিদ্যাসম্পাদনযোগ্য বুদ্ধির সাক্ষিরুপে প্ৰকাশমান হইয়া অবস্থিতি করতঃ অহং শব্দের বাচ্য হন। স্বতঃসিদ্ধ, সর্বব্যাপী পরমাত্মা এখানে ব্ৰহ্ম শব্দের বাচ্য ; ‘অস্মি’ এই শব্দ দ্বারা এই উভয়ের ঐক্য প্ৰতিপাদিত হইতেছে। তদ্বারাই জীবন্মুক্ত পুরুষের “আমিই ব্ৰহ্ম।” এই ব্যবহার সিদ্ধ হইল। সুতরাং EED BD BDD DDSDDDB BDBB D BBDD BDBBD BBBB S DDS BBD DBDBDD DBD *cमांक्ष'। उर्थन,- ভিক্ষ্যতে হৃদয়গ্ৰন্থিঃ ছিদ্যন্তে সৰ্বসংশয়াঃ । তত্ৰ কো মোহঃ কঃ শোক এক ত্বমনুপশ্যতঃ । BBBBS BBBB BD DDD DDDD DDS DBDD BB BDD DBDD DD S S D DBD S SqD BBDD ७कद्ध बूक्विांछ, डांशांद्र cभाश् दा कि, c४ांक है या कि । এই অবস্থা যখন জীবের হয়, তখন তাহাকে “জীবন্মুক্ত” বলে। জীবন্মুক্ত দেহপাত বা মৃত্যু পৰ্য্যন্ত জীবন ধারণ করেন, ইহার পর তঁহার আর পুনরাবৰ্ত্তন অর্থাৎ জন্ম হয় না। অপর দিকে ব্ৰহ্মজ্ঞান বা মুক্তি না হওয়া পৰ্য্যন্ত জীব নিজের অনাদিকালার্জিত পাপপুণ্যাদি অনুসারে ভাল-মন্দ নানা প্রকার জীবরূপে জন্ম ও মৃত্যুর অধীন থাকে। ইহাকে ংসার বলে। জীব বলিতে যেমন মানুষাদি জরায়ুজ, অণ্ডজ, স্বেদজ ও উদ্ভিজ্জ, এই চারি প্রকার ভুলোকের জীব বুঝায়, তদ্রপ অন্যান্য লোকবাসী দেখতে প্ৰভৃতিকেও বুঝায়। কাজেই ব্ৰহ্মা হইতে আরম্ভ করিয়া উদ্ভিজ্জ পৰ্য্যন্ত সকলেই জীব এবং এই সকল রকমের জীবলোক ৰাপিয়াই সংসার, সকলেই জন্ম ও মৃত্যুর অধীন। প্ৰত্যেক জীবেরই কৰ্ম্মফলজন্য অনাদি কাল হইতে নানা প্রকারের জীবরূপে সংসার হইতেছে। সুতরাং এই সংসার ও সৃষ্টিধারা অনাদি। প্ৰলয়কালে ব্ৰহ্মসংসৃষ্ট মায়ামাত্র আশ্ৰয় করিয়া কৰ্ম্মফল থাকে। পরে সৃষ্টির অৰস্থায় সেই কৰ্ম্মফলানুসারে প্রত্যেকের পক্ষে সৃষ্টি নিয়মিত হয়। সুতরাং প্রাণিগণের কৰ্ম্মফলই সৃষ্টির গতিনির্দেশক কারণ । DDBS KBDBDS BBDBBDB DDBD DBDSS BD iB BB BDBD DDD আলোচনা হইবে। এখন এ সকল সিদ্ধান্ত মনে রাখিয়া, তাহা বেদের সংহিতাভাগে কতদূর পরিস্ফুর্ট হইয়াছিল, उांश अश्लकन कब्रिड श्द। उरद अथम श्लूिभांक्षांश्लांद्र अश्गांप्ङब्र উপায় সম্বন্ধে কিছু আলোচনা আবশ্যক। r জ্ঞানলাভের উপায়, স্বরূপ ও তটস্থলক্ষণা সাধারণ লোকের পক্ষে জ্ঞানলাভের উপায় কি কি আছে, সে সম্বন্ধে পরবৰ্ত্তি কালের হিন্দু