উপক্ৰমণিকা । & ক্টাদিয়ে ফুলালে জাখি, মলিন ও মুখ দেখি, মায়ে উছ সহিতে কি পারে ॥” রামপ্রসাদ সেনের কালীকীৰ্ত্তন। ইদানীন্তন কাল । কৰিবর ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর হইতে আরম্ভ করিয়া অধুনাতন সময় পর্যাস্ত ইদানীন্তন কাল । এই কালেই ৰাঙ্গলাভাষার প্রকৃত শ্ৰীবৃদ্ধি আরস্ত হইরা উত্তরোত্তর উন্নতি হইতেছে। যদিও বাঙ্গলাভাষা ইহার অনেক কাল পূৰ্ব্ব অবধি ৰুথোপক খনের ভাষা ছিল, তথাপি ৰাঙ্গলা গদ্যরচনার প্রতি লোকের তাদৃশ আস্থা ছিল না । সুতরাং এতদিন ভাষার উন্নভি শ্ৰীবৃদ্ধির দ্বার উদঘাটিত হয় নাই । কিন্তু ভারতচন্দ্রের পর হইতে ক্রমশঃ গদ্যরচনার সবিশেষ গ্রাদুর্ভাব হইতে আরম্ভ হয় । ক্রমে ইংরাজ মিসনরী ও দেশীয় মহাপুরুষগণের যত্নে বাঙ্গলা গদ্যে অনেকানেক পুস্তক ও পত্রিক প্রচারিত হয় । এই সমরেই ৰাঙ্গলাভাষার ব্যাকরণ সৰ্ব্বপ্রথম লিখিত হয়। রাজা রামমোহন ब्राम्र ७ टीब्रांभशूtब्रब्र भिननद्रौञ१ नरर्वeथथंग दjाकव्र१ ब्रहना করেন । কিন্তু বাঙ্গলাভাষার প্রকৃত সংস্কার অতি অল্পদিন হইরাছে বলিতে হইবে। পণ্ডিতৰর ঐযুক্ত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ই এই সংস্কারের প্রবর্ভরতা। ইহঁর পূৰ্ব্বে বাঙ্গলাগদ্য অক্তিশয় কদৰ্য্য অবস্থায় ছিল, ইনিই উন্থায় প্রকৃত সংস্কায় করিয়া উন্নতির পথ প্রদর্শন করিয়াছেন। এক্ষণে ৰাঙ্গলা
পাতা:সাহিত্য সার .djvu/২২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।