পাতা:সিরাজী উপন্যাস সমগ্র.pdf/২৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপসংহায় পানিপথের তীৰ্ষণ যুদ্ধে মারাঠী-শক্তি পরাজিত ও বিধান্ত হইবার পরে বীরকুলহর্ষক আহমদ শাহ দিল্লীর সিংহাসনে বসিয়া ভারতের শাসনে সুবন্দোবস্তে প্ৰবৃত্ত হইলেন ; ফিরোজা বেগমকে রাজকীয় সম্মান, খেলাত এবং ১৫ লক্ষ টাকা আয়ের বিস্তৃত জায়গীর প্রদত্ত হইল। বিশেষ দরবার আহবান করিয়া তাঁহাকে “ফখরুল হেৰ” অর্থাৎ হিন্দুস্তানের গৌরব’ এই উপাধি প্রদত্ত হইল। তাহার কর্তিত হস্তখানি দেশভক্তি এবং স্বজাতি-প্রেমের সমুজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রূপে আরকে ডুবাইয়া কাচপাত্রে বিশেষ যত্নে একটি রমণীয় মন্দিরে স্বর্ণ-বেদিকার উপরে সৰ্বসাধারণের দর্শনাৰ্থ সংস্থাপিত হইল। মিন্বরের গাত্রে স্বর্ণীক্ষরে লিখিত হইল ঃ “স্বদেশ-প্রেমের অত্যুৰস্কুল অ্যাস্থোৎসর্গ/* নজীব-উদ্দৌলা এবং ফিরোজা বেগম দীর্ঘকাল পরে প্ৰেমৱসে অভিষিক্ত হইয়া পরম সুখে দাম্পত্য-জীবন অতিবাহিত করিতে লাগিলেন। মুরলাকে একজন সজন্তু সেনাপতির সহিত বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ করা হইল। দিল্লীর প্রভুত্বকে অখণ্ড এবং মজবুত করিয়া ভারতব্যাপী বিশাল ইসলামী সাম্রাজ্য সংগঠনের জন্য DDDD B BD DDDB D CDDB BTBDDGDBBDSDD DBD BDB আফগানিস্তানে রাজপরিবারে ঘোরতর বিপ্লব ঘটায় আহ্মদ শাহু অনিচ্ছা সত্ত্বেও দিী ত্যাগ করিয়া কাবুলে প্ৰত্যাবর্তন করেন। কাবুলে প্ৰত্যাবর্তন করিয়া অল্পকাল পরেই মহাবীর আহমদ শাহু হঠাৎ পরলোকগমন করেন। তাহার মৃত্যুতে ভারতের মুসলমান শক্তি-সকল আবার বিভিন্ন এবং স্নান হইয়া পড়ে। আত্মবিরোধ আবার মন্তকোত্তোলন করে। ৰাদশাহ এবং উজীৱগণ আবার মারাঠীদিগের হন্তে ক্রীড়াপুজলি হইয়া পড়েন। সুতরাং মুসলমান কর্তৃক ভাৱতবৰ্ষ দ্বিতীয় বার বিজিত হইয়াও মুসলমান-ভাগ্যে তাহার কালভোগ ঘটিল না। বিধাতার ইচ্ছায় উদ্যমশীল ইংরেজ জাতি ফল-ভোগের অধিকারী হইলেন। ഞ്ഞിത്ത്. തെത്തു —ത്തുഞ്ഞ