পাতা:সিরাজী উপন্যাস সমগ্র.pdf/৩৩৮

কবিতার তাবরসে জাতিকে উজ্জীবিত করে তোলা হতো আদিযুগে। সেই যুগ-প্রেরণা অন্তৰ্হিত হতে চলেছে। অধুনা মহাকাব্যের স্থান নিয়েছে উপন্যাস। DBBDB tCBBD SDBDSDKuS uDuBDBB 0uuuu SttLLDDKS DBDBDH চক্রবতীর ‘ধর্মমঙ্গল’ বা ভারতচন্দ্র রায়ের ‘অন্নদা-মঙ্গল. এরূপ বৃহদাকার কাব্যও এ-যুগে বিরচিত হয় না। একটা যুগের সমাজ-মানস ও জীবন-ধারার BBD BDDuD DBDDBB gSBDBD DBDSDBBD tD DLBLSSSD মধুসূদন দুতে বাংলা কাব্যে যে নূতন ধারার সূত্রপাত হলো, তাতে প্ৰাচীন কালের এপিকের সকল লক্ষণ সম্যক পরিব্যক্ত নয়। শাহ্ মোহাম্মদ সগীরের ইসফজলিখা' বা আলাওলের ‘পদ্মাবতী' একটা যুগের সুবিশাল চিত্র মেলে ধরে; কিন্তু নবীনচন্দ্র সেনের 'পলাশীর যুদ্ধ' বা যোগীন্দ্রনাথ বসুর ‘পৃথ্বীরাজ" কাব্য পাঠকের সেই বিশাল সৌন্দৰ্য-ক্ষুধা তৃপ্ত করতে পারে কৈ? এ-সকল কাব্যের সঙ্গে মহাকাব্যের ততখানি পার্থক্য, একটি বড় গল্পের সঙ্গে একটি উপন্যাসের যতখানি পার্থক্য। এটি লক্ষ্য করেই সে-সময় কায়কোবাদ ও শিরাজী মহাকাব্য রচনায় অগ্রসর হন । কায়কোবাদের “মহাশিম্পান’ কাব্যের প্রথমাংশ ১৩০৫ সালের শ্রাবণ মাস (১ম বর্ষের ২য় সংখ্যা) থেকে “কোহিনূর” পত্রিকায় ধারাবাহিকরূপে প্ৰকাশিত হয়। আর ১৩১১ সালের বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে ৬ষ্ঠ বর্ষের ১ম-২য় সংখ্যক ইসলাম-প্রচারকে’ শিৱাজীর মহাশিক্ষা: কাব্যের ‘বন্দনা’- অংশ ও মন্ত্রণা” নামক প্ৰথম সর্গ প্ৰকাশিত হয়। বন্দনা’-র কিয়দংশ নিয়ে উদ্ধৃত হলো ঃ বীরেন্দ্ৰ-কুলকেশরী রাজর্ষি হােসেন (भशनीcशालकाब मकिनी-अयन, বীৱেশ-কুলের ত্ৰাস আলীর অঙ্গজ) ধর্মের মর্যাদা আর স্বাধীনতা-হেতু দেখাইলা যেই দৃশ্য, যেই আত্মত্যাগ, যে ভীষণ বীৱধৰ্ম, কঠোর প্রতিভা, সত্যে অবিচল নিষ্ঠা, ন্যায়ের গৌরব, বিশ্বাসের মহাভেজ, অতুল সাধনা, অক্লান্ত অসীম ধৈৰ্য, তীৱ উন্মাদনা অতুল অক্ষয় তাহা-কবীন্দ্ৰী-কুলের চির-অভিরাম ধন। চিরকাল তাহ গাইবে ত্ৰিদিবে সুর, নরলোকে নর ভক্তিরসাশ্রত কষ্ঠে ভাসি’ নেত্র-নীৱে । শত শত বাৰ্থ হতে যে পবিত্র নীতি কৰিয়াছে উন্মাদিতী মোসলেম-জলতে, R)