পাতা:সিরাজী উপন্যাস সমগ্র.pdf/৩৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাগুক মাতৃক দুটুক দেশের আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা। জয় জয় জয় স্বাধীনতা !! সে-বছরেই জ্যৈষ্ঠ মাসে তাঁর "নব-উদ্দীপনা প্রকাশিত হয়। তাতে হিন্দুর স্থান লাভ করে। এই কাব্যখানির প্রধান কথা দেশাত্মবোধ ও মানবিকতা । জনগণের জাগরণ ভিন্ন যে দেশ-মুক্তি সম্ভব নয়, এই মূল্যবান কথাটি ব্যক্ত করেন এরূপ তীৰ্যক ভাষায় ঃ কিছুতেই হবে না। সাধন, যতই কেন বল না ভাই “বন্দে মাতরম্ ! কামার কুমার চাষী তাঁতি गठनिन ना q भाष्ठि', যতদিন না করে তারা নেত্র উনীলন! ও ভাই! যতদিন না উঠে জ্বলে, মাকু হাতুড়ি লাঙ্গলের ফালে ভ্রাতৃপ্ৰেম আর দেশভক্তির অনল ভীষণ! তাঁৱ উচ্ছাস' (১৩১৪) ৮. সর্গে সমাপ্ত। এটি মুসাদাসে-হালীর ধরনে রচিত জাতীয় কাব্য। তিনি জাতিকে তার অতীত ইতিহাস ও ঐতিহ্যের মহিমার মধ্যে জাগরিত হতে আহবান করেন। তিনি উপদেশ দেন। জ্ঞানকে করতে পথের শ্ৰেষ্ঠ محر জ্ঞানই শকতি, জ্ঞানই ধরম, खानदे विशान, खानदे भव्रभ, dभशभी कई जा । -उभ गर्भी] ১৩১৫ সালে (১৯০৮ খ্রিস্টাব্দের শেষাশেষি) অনল-প্রবাহ’ পরিবর্তিত ও পরিবর্ধিত আকারে দ্বিতীয় সংস্করণ প্ৰকাশিত হয়। ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারী LB BDBDD BB DBBB SDDDBSBDS DDLLDDDD BDB SDEES ১৫৩ ও ১১৭ ধারা-অনুসারে গ্রন্থকারের প্রতি গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেন। B KD SLDBYS S KEBBBYBDD DDKD LDDDD DuDDMSBBD ইসলামাবাদীর সঙ্গে উত্তর-বঙ্গে প্রচার-কার্যে লিপ্ত ছিলেন; সংবাদপত্রে পরোয়ামার খবর পেয়ে তিনি অবিলম্বে কলকাতা রাওয়ানা হন । তাঁর সাধের মহাশিক্ষা-কাব্য’ ততদিনে অর্ধেক মাত্র বিরচিত হয়েছে; এই অবস্থায় কারাগারে গেলে কাব্যখ্যানির অবশিষ্টাংশ রচনার মেজাজ (mood) হয়ত জীবনে আর পাওয়া যাবে না। তাই তিনি কিছুকাল অজ্ঞাতবাসে থেকে কাব্যখানি সমাপ্ত করাই SN)