সীতারাম
পৃ. ২৫, পংক্তি ৯, “ইহা তোমার অশেষ গুণ।” এই কথা কয়টির পর ছিল— কিন্তু আর কখন ইহাতে আমার প্রয়োজন হইবে না।
পৃ. ২৫, পংক্তি ১৪, “ফিরিয়া না চাহিয়া,” এই কথা কয়টির পরিবর্ত্তে ছিল— সেই সুবৰ্ণাৰ্দ্ধ নদীসৈকতে নিক্ষিপ্ত করিয়া
পৃ. ২৫, পংক্তি ১৬, এই “অষ্টম’ পরিচ্ছেদটি প্রথম সংস্করণের “দ্বাদশ” পরিচ্ছেদ ।
পংক্তি ২০-২৪, “তার পর সীতারাম...ভাসিয়া গেল।” এই অংশটি ছিল না।
পংক্তি ২৪, এই পংক্তির শেষে ছিল—
একবার সে বড় দুঃখে পড়িয়াছে, লোকমুখে শুনিয়া সীতারাম তাহাকে কিছু অর্থ পাঠাইয়া দিলেন—আর চিহ্নিত করিয়া আধখানা মোহর পাঠাইয়া দিয়াছিলেন যে, “তোমার যখন কিছুর প্রয়োজন হইবে, এই আধখানা মোহর সঙ্গে দিয়া এক জন লোক আমার কাছে পাঠাইয়া দিও। সে যা চাবে, আমি তাই দিব।” শ্রী সে আধখানা মোহর কখনও কাজে লাগায় নাই—কখনও লোক পাঠায় নাই। কেবল ভাইয়ের প্রাণ রক্ষার্থ সে রাত্রে মোহর লইয়া আসিয়াছিল।
পৃ. ২৬, পংক্তি ১৭, “পাপাচরণ করিতেছি।” এই কথা কয়টির পর ছিল— পরশুরামের কুঠার তাঁহার মনে পড়িয়াছিল।
পৃ. ২৭, পংক্তি ১১, “জাগরূক হইতে লাগিল।” এই কথা কয়টির পর ছিল— যিনি সাম্রাজ্য সংস্থাপনের উচ্চ আশাকে মনে স্থান দিয়াছেন তাঁহার উপযুক্ত মহিষী কই ? নন্দা কি রমা কি সিংহাসনের যোগ্যা ? না
পৃ. ২৭, পংক্তি ১২, “রণজয় করিয়াছিল,” এই কথা কয়টির পর ছিল— সেই সে সিংহাসনের যোগ্যা ?
এবং ইহার পরেই “যদি” কথাটির পর “সেই” কথাটি ছিল না।
পৃ. ২৭, পংক্তি ১৮, “আমি কি জানি।” এই কথা কয়টির পর ছিল— আপনি ত তাহাকে চন্দ্রচূড় ঠাকুরের জিন্মা করিয়া দিয়াছিলেন।
পৃ. ২৭, পংক্তি ১৯, “সে এখানে আসে নাই ?” এই কথা কয়টির স্থলে ছিল— সে ঠাকুরের সঙ্গ ছাড়া হইয়াছে। এখানে আসে নাই ?
পৃ. ২৮, পংক্তি ১, এই “নবম” পরিচ্ছেদটি প্রথম সংস্করণের “চতুর্দ্দশ” পরিচ্ছেদ। এই পরিচ্ছেদের পূৰ্ব্বে প্রথম সংস্করণে আর একটি পরিচ্ছেদ ছিল। এই স্থলে তাহ মুদ্রিত হইল। —