যাহারা তাঁহার সঙ্গে কারাগার হইতে পলায়ন করিয়াছিল, তাহারা সকলে ফৌজদারের কোপ দৃষ্টিতে পড়িবার আশঙ্কায়, ভূষণা এবং তাহার পার্শ্ববর্তী গ্রাম সকল পরিত্যাগ করিয়া, শ্যামপুরে তাঁহার নিকট আশ্রয় গ্রহণ করিল।
পৃ. ২৯, পংক্তি ১২-১৩, “প্রকাশ্যে অস্ত্রধারী...উপস্থিত হয় নাই।” এই অংশের পরিবর্ত্তে ছিল— অস্ত্রধারী বা উৎসাহী ছিলেন না, ইহা ফৌজদার জানিত। কারাগার ভগ্ন করার নেতা যে তিনি, ইহা মুসলমান জানিতে পারে নাই। তিনি যে বন্দীর মধ্যে ছিলেন, তাহাও ফৌজদার অবগত হয়েন নাই
পৃ. ২৯, পংক্তি ১৮, এই পংক্তির শেষে ছিল— আপাততঃ মুসলমানের সঙ্গে বিবাদ উপস্থিত হইলে, সকলই নষ্ট হইবে; অতএব যতদিন তিনি উপযুক্ত বলশালী না হয়েন, ততদিন কোন গোলযোগ না বাধে, ইহাই তাঁহার উদ্দেশ্য।
পূ. ৩০, পংক্তি ১০-১৪, “এই সময়ে চাঁদ শাহ...“মহম্মদপুর”।” এই অংশ ছিল না।
- পংক্তি ১৭, এই “দশম” পরিচ্ছেদটি প্রথম সংস্করণের “পঞ্চদশ” পরিচ্ছেদ।
- পংক্তি ২০-২২, “রমা বড় ছোট...ভয়ের বিষয়।” এই অংশ ছিল না।
পৃ. ৩২, পংক্তি ২৩, “পতিপদসেবায় নিযুক্তা।” এই কথা কয়টির পর ছিল— লক্ষ্মীনারায়ণ জিউর মন্দিরে ফকির যে উপদেশ দিয়াছিলেন, নন্দা তাহা সম্পূর্ণরূপে রক্ষা করিতেছিলেন।
পৃ. ৩৪, পংক্তি ১, এই “একাদশ” পরিচ্ছেদটি প্রথম সংস্করণের “ষোড়শ” পরিচ্ছেদ।
একাদশ, দ্বাদশ, ত্রয়োদশ ও চতুর্দ্দশ পরিচ্ছেদে “সন্ন্যাসিনী” কথাটির স্থলে প্রথম সংস্করণে “ভৈরবী” ছিল। কেবল ৪২ পৃষ্ঠার ৫ম পংক্তির “সন্ন্যাসিনী” কথাটি ঐরূপই ছিল।
পৃ. ৩৪, পংক্তি ১৪, এই পংক্তির পাদটীকা-চিহ্নটি এবং নিম্নের পাদটীকাটি (পংক্তি ২৭) ছিল না।
পৃ. ৩৬, পংক্তি ২৪, এই পংক্তির শেষে ছিল— শ্রী ভাবিল, “পুরুষ থাকিলে ভাবিত—এ ভৈরবীই বটে!”
পৃ. ৩৬, পংক্তি ২৭, “আমি তাহা হইতে বলিতেছি না।” এই কথা কয়টির পর ছিল—আমিও যথার্থ ভৈরবী নই। আর
পৃ. ৩৭, পংক্তি ১৮, “চন্দনের” কথাটির স্থলে “রক্ত চন্দনের” ছিল।
- পংক্তি ২১, এই “দ্বাদশ” পরিচ্ছেদটি প্রথম সংস্করণের “সপ্তদশ” পরিচ্ছেদ।