পৃ. ৫৪, পংক্তি ১১, “রাখিয়েসে। এ কোন্?” এই কথা কয়টির স্থলে ছিল— রাখিয়াছি। এ কে?
পৃ. ৫৪, পংক্তি ১৪, “মরদ্ যাতে পার্বে না। হুকুম নেহি।” এই কথা কয়টির স্থলে ছিল—
পুরুষ মানুষের যাইবার হুকুম নাই।
পৃ. ৬০, পংক্তি ৩-৪, “এই গ্রন্থে তাহার প্রমাণ আছে।” এই কথাগুলি ছিল না।
পৃ. ৬১, পংক্তি ২৩-২৪, “যে অপবিত্র,··· মুরলার কথা শুনিয়া” এই কথাগুলি ছিল না।
পৃ. ৬৩ পংক্তি ৭, “অনেক দিন বাপ মা দেখি নাই।” এই কথাগুলির স্থলে ছিল— আমি জেতে কৈবর্ত্ত, বিবাহ আড়াইটা হইয়াছে, তাতে যদি তোমার আপত্তি না থাকে, তবে আমারও সাড়ে তিনটায় আপত্তি নাই।
পৃ. ৬৪, পংক্তি ২৩, “না যাইব কেন?” এই কথাগুলির পূর্ব্বে ছিল—
এখানে ওখানে ঘুরিয়া বেড়ানই আমার কাজ—আমার অন্য কাজ নাই;
পৃ.৬৪, পংক্তি ২৫, “প্রিয়প্রাণহন্ত্রী” কথাটির স্থলে “পতিপ্রাণহন্ত্রী” ছিল।
পৃ. ৬৫, পংক্তি ১০, “জয়ন্তী মনে মনে বড় খুসী হইল।” এই কথাগুলির পর ছিল—
কথাগুলি শিষ্যার নিকট গুরুদক্ষিণার ন্যায় সাদরে গ্রহণ করিল। কিন্তু এখনও জয়ন্তীর কথা ফুরায় নাই।
পৃ. ৬৬, পংক্তি ২, “সন্ন্যাসিনী” কথাটির স্থলে “ভৈরবী বা বৈষ্ণবীর শিষ্যা” ছিল।
- পংক্তি ৮-১১, “যতক্ষণ এই কথোপকথন···ত্রিশূল মন্ত্রপূত।* ” এই অংশটি ছিল না। ফলে নিম্নের পাদটীকাটিও ছিল না।
পৃ.৬৬, পংক্তি ১২,“দুই জনে ভৈরবীবেশ গ্রহণ করিল এবং” এই কথা কয়টি ছিল না।
- পংক্তি ২০, এই “নবম” পরিচ্ছেদটি প্রথম সংস্করণের “দশম” পরিচ্ছেদ। এই পরিচ্ছেদের পুর্ব্বে নিম্নলিখিত পরিচ্ছেদটি ছিল—
নবম পরিচ্ছেদ
রমা বাঁচিযা গেল, কিন্তু গঙ্গারাম বাঁচিল না। তখন গঙ্গারাম শয্যা লইল। রাজকার্য্য সকল বন্ধ করিল। সেও রমার মত স্থির করিল, বিষ খাইয়া মরিবে। কিন্তু রমাও বিষ খায় নাই, গঙ্গারামও বিষ খাইল না।