দ্বিতীয় অধ্যায়। $3 कृङनकब्र श्हेद्रां शशाक फैझांब्र थज्ञान कब्रिरङ गाशिष्णन । ब्राक्रगैौ সেই টঙ্কার লক্ষ্য করিয়া রামের নিকট উপস্থিত হইল এবং ঘোরতর যুদ্ধ আরম্ভ করিল। অবশেষে রামচন্দ্র এক স্বতীক্ষ শরদ্বারা তাহার বক্ষঃস্থল ভেদ করিলেন ; রাক্ষসীও সেই আঘাতে প্রাণত্যাগ করিল। রাক্ষসী বিনষ্ট হইলে আমি ঐতমনে রামকে মন্ত্রসহ কতকগুলি দিব্যান্ত্র প্রদান করিলাম। “জনস্তর কিয়দিবস মধ্যে আমরা সিদ্ধাশ্রম নামে আমাদের রমণীয় আশ্রমে উপনীত হইলাম। রাম ও লক্ষ্মণের বাক্যে আমি সেই দিবসেই যজ্ঞে দীক্ষিত হইলাম। আমি যথাবিধি যজ্ঞকাৰ্য্য সমাপন করিতেছি, এমন সময়ে রাক্ষসেরা নানারূপ উৎপাত আরম্ভ করিল। আকাশমণ্ডল সহসা মেঘাচ্ছন্ন হইল ; চতুর্দিক হইতে ভয়ঙ্কর শাসকল উখিত এবং বেদির উপর জবাপুষ্পের স্তায় ঘনীভূত রক্তবিন্দু সকল পতিত হইতে লাগিল। এই সকল উৎপাত দেখিয়া রাম বুঝিতে পারিলেন যে রাক্ষসেরা নিকটস্থ হইয়াছে। তিনি তৎক্ষণাৎ শরাসন আকর্ষণ করিয়া রাক্ষসগণের সহিত যুদ্ধ আরম্ভ করিলেন। মারীচকে অস্ত্রাঘাতে তিনি বহুদূরে নিক্ষিপ্ত করিলেন এবং অপরাপর রাক্ষসগণকে যুদ্ধে পরাস্ত করিয়া বিনষ্ট করিলেন । অনস্তর নিৰ্ব্বিয়ে যজ্ঞ সমাপন করিয়া আমি রাম ও লক্ষ্মণকে আশীৰ্ব্বাদ করিলাম। র্তাহারাও বিনীত । ভাবে প্রণাম করিয়া আমার অন্ত আদেশ প্রতীক্ষা করিতে লাগিলেন। ।
- রাজর্ষে, যজ্ঞসমাপন করিয়া আমি সহচর ঋষিবর্গের সহিত জাপনার এই স্ববৃহৎ যজ্ঞ দর্শনার্থ সমুংমুক হইলাম। আপনার গৃহে স্বরক্ষিত সেই বিচিত্র হরধমুর বিষয় স্মরণপূর্বক আমি তাহার বিবরণ রাম ও লক্ষ্মণকে জ্ঞাপন করিলাম। ইছারাও তাহ দর্শন করিতে । একান্ত কৌতুহল প্রকাশ করিলে, আমি ইহাদিগকে সমভিব্যাহারে লইয়া-এই আপনার রাজ্যে জাসিয়াছি। পথিমধ্যে বিশ্নাল নগরীতে