একাদশ অধ্যায় । У aе আনয়ন করিলেন। লক্ষ্মণ সেই ঔষধের গুণে অচিরে মুস্থ হইলেন। বানরগণের জরোল্লাসে পুনৰ্ব্বার সেই লঙ্কাপুরী কম্পিত হইতে লাগিল। রামের বিজয়িনী শক্তি কিছুতেই বিধ্বস্ত হইল না দেখিয়। রাবণ অতিশয় চিন্তাকুল হইল। রাবণ পুনৰ্ব্বার অমিততেজে যুদ্ধস্থলে डेशनौङ झहेश ७वश् ८गकेनिन हे शृशिरोहरू अब्रांश वा श्रद्राद१ रुब्रिाङ প্রতিজ্ঞ করিল। রামরাবণের ভয়ঙ্কর সংগ্রাম ও বিচিত্র রণনৈপুণ্য দর্শন করিতে দেবতা সিদ্ধ চারণ ও অপারোগণ আগমন করিলেন । মুররাজ ইন্দ্র ত্রিলোকপূজ্য রামচন্দ্রকে ভূমিতলে যুদ্ধ করিতে দেখিয়া অনুকম্পাপরবশ হইলেন এবং তদণ্ডেই রামের নিকট স্বীয় অপূৰ্ব্ব রথ প্রেরণ করিলেন। রামচন্দ্র দেবরাজের প্রসন্নতায় হৃষ্ট হইয়। সেই রথে আরোহণ করিলেন এবং সারথিকে রাবণাভিমুখে রথচালনা করিতে আজ্ঞা প্রদান করিলেন। সেই বীরযুগলের অপূৰ্ব্ব রণবেশ, ভয়ণ ধনুষ্টঙ্কার, ও কৃতান্তসদৃশ সংহারমূৰ্ত্তি দর্শনে জীবজন্তুসকল ভয়ে নিস্পন হইল। অনন্তর উভয়ের মধ্যে ঘোরতর দ্বৈরথ যুদ্ধ আরম্ভ হইল। বিজয়লক্ষ্মী কাহার পক্ষ আশ্রয় করিবেন ইহা স্থির করিতে অক্ষম হুইয়াই যেন একবার রামের এবং একবার রাবণের প্রতি অনুগ্রহ প্রকাশ করিতে লাগিলেন। ইতঃপূৰ্ব্বেই মহৰ্ষি অগস্ত্য যুদ্ধদৰ্শনার্থ লঙ্কাতে আগমন করিয়া রাবণবধের নিমিত্ত রামচন্দ্রকে:আদিত্যহৃদয় নামক সনাতন স্তোত্র শ্রবণ করাইয়াছিলেন, সুতরাং রাঘব রাবণবধে কৃতনিশ্চয় হইয়া মহোৎসাহে যুদ্ধ করিতে লাগিলেন। বহুক্ষণ যুদ্ধ হইলেও, জয়পরাজয় কিছুই স্থিরীকৃত হইল না। অবশেষে রামচন্দ্র ক্রোধে হতাশনের স্তায় প্ৰজলিত হইয়। রাবণের প্রতি এক ভয়ঙ্কর ব্ৰহ্মাস্ত্র নিক্ষেপ করিলেন। সেই অস্ত্রাঘাতেই রাবণ গতামু হইয়। রথ হইতে ভীমবেগে ভূতলে পতিত হইল । রাবণ নিহত হইবামাত্র এক মহান আননকোলাহলে দিষ্মণ্ডল
পাতা:সীতা (অবিনাশ চন্দ্র দাস).djvu/১৭৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।