পাতা:সীতা (অবিনাশ চন্দ্র দাস).djvu/১৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ অধ্যায় । め*> দওয়ান, কিন্তু নেত্ররোগগ্ৰস্ত ব্যক্তির যেমন দীপশিখা প্রতিকূল সেইরূপ তুমিও আমার চক্ষের অতিমাত্র প্রতিকূল হইয়াছ। অতএব আজ তোমায় কহিতেছি, তুমি যেদিকে ইচ্ছা গমন কর, আমি আর তোমায় চাই না। যে স্ত্রী পরগৃহবাসিনী, কোন সংকুলজাত তেজস্বী পুরুষ ভালবাসার পাত্র বলিয়া তাতাকে পুনগ্ৰহণ করিতে পারে ? তুমি রাবণকর্তৃক অপহৃত হইয়াছিলে, সে তোমাকে দুষ্টচক্ষে দেখিয়াছে, এক্ষণে আমি নিজের সৎকুলের পরিচয় দিয়া কিরূপে তোমায় পুনগ্রহণ করিব ? যে কারণে তোমায় উদ্ধার করিবার প্রয়াস পাইয়াছিলাম, আমার তাহ সফল হইয়াছে, এক্ষণে তোমাতে আর আমার প্রবৃত্তি নাই। তুমি যথার ইচ্ছা যাও” * * * (৬১১৬) যদি সেই সময়ে সহসা গীতার মস্তকে অশনিপাত হুইত, সীতা কিছুভেই বিস্মিত হইতেন না। সীতা প্রিয়তম জীবিতনাথের এই রোমহর্ষণ কঠোরবাক্য শ্রবণ করিয়া একেবারে মৃতপ্রায় হইলেন। মুহূৰ্ত্তমধ্যে সীতার মুখস্বপ্ন ভাঙ্গির গেল। সেই সময়ে পুথিবী যদি দ্বিধা হইত, তাছা হইলে অভাগিনী তন্মধ্যে প্রবেশলাভ করিয়৷ এই দারুণ অপমান ও লজ্জ হইতে আপনাকে কথঞ্চিৎ রক্ষা করিতেন। লজ্জার যেন তিনি স্বদেহে মিলাইয়া গেলেন। তিনি বাস্পাকুললোচনে রোদন করিতে লাগিলেন, পরে বস্ত্রাঞ্চলে মুখচক্ষু মুছিয়া মৃদ্ধ ও গদগদরাক্যে রামকে বলিলেন “যেমন নীচ ব্যক্তি নীচ স্ত্রীলোককে রূঢ়কথা বলে, সেইরূপ তুমিও আমাকে শ্রুতিকটু অবাচ্য রুক্ষকথা কহিতেছ! তুমি আমায় যেরূপ বুঝিয়াছ, আমি তাহ নহি। আমি । স্বীয় চরিত্রের উল্লেখে শপথ করিয়া কহিতেছি, তুমি আমাকে প্রত্যয় कब्र । তুমি নীচপ্রকৃতি স্ত্রীলোকের গতি দেখির স্ত্ৰীৰাতিকে আশঙ্কা कब्रिरष्ठझ्, हेश! ५काढ श्रशूल्लिङ ; शनि आभि cडांबांद्र श्रृंद्रौक्रिउ श्ब्रा থাকি, ভৰে তুমি এই আশঙ্কা পরিত্যাগ কর। দেখ, অসাবধান