১৫। পূর্বোল্লিখিত ছোটমামা শ্রীবিমল ভট্টাচার্য।
১৬। বৈমাত্রেয় বড়ভাই মনোমোহন ভট্টাচার্য ও তাঁর পত্নী সরস্থ দেবী।
১৭। কবি শ্রীসুভাষ মুখোপাধ্যায়। সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে, এই আলাপের আগে সুকান্তর জেঠতুতো দাদা ও সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কলেজের বন্ধু মনোজ ভট্টাচার্যের সহায়তায়, এর এক বছর পূর্বেই অবশ্ব সুকাত্তর একবার প্রাথমিক সাক্ষাৎ ও সংক্ষিপ্ত আলাপ হয়।
১৮। সাহিত্যিক ও সাংবাদিক স্বর্ণকমল ভট্টাচার্য।
১৯। গ্রামে থাকার সময় সেখানকার উৎসাহীদে নিয়ে অরুণাচল “ত্রিদিব” নামে পত্রিকা বার করেন। এখানে ঐ পত্রিকার উল্লেখ করা হয়েছে।
২০। সে সময় রাজনীতিতে অনুৎসাহী অরুণাচল উক্ত পত্রিকার জন্য একটি দার্শনিক বা মনস্তাত্ত্বিক কবিতা চেয়েছিলেন। প্রত্যুত্তরে সুকান্ত ‘মুহূর্ত’ কবিতাটি পাঠিয়েছিলেন।
২১। ঐ গ্রামীণ পাঠাগারের জন্য অরুণাচলের অনুরোধে সুকান্ত এই বইয়ের তালিকা পাঠান। ঐ তালিকার তলায় লেখা আছে “এই চিঠির প্রেরণ তারিখ ২৬শে ফাল্গুন, ৪৯"।
২২। এই চিঠিটিও সুকান্ত লিখেছিলেন অরুণাচলের বাবার লেখা পোস্ট কার্ডের পিছনে। অরুণাচলের বাবার ঐ-চিঠির তারিখ ইং ৪।৪।৪৩।
২৩। কবি শ্রীঅরুণ মিত্র এবং কবি ও সাংবাদিক সরোজকুমার দত্ত।
২৪। পূর্বোল্লিখিত ছোটমামা বিমল।
২৫। সম্বোধনহীন এই চিঠিটিও অরুণাচলকে লেখা।
২৬। এই চিঠিটি ১৯৪৩ সালের জুন মাসে লেখা।
২৭। সুকান্তর অগ্রজ শ্রীসুশীল ভট্টাচার্যের বিয়ের দিন।
২৮। সুকান্তর জেঠতুতো মেজদা শ্রীরাখাল ভট্টাচার্যের স্ত্রা রেণু দেবী।
২৯। শ্রীরামকৃষ্ণ মৈত্র—তৎকালীন বিশিষ্ট রাজনৈতিক কমী ও বর্তমানে “ইণ্ডিয়ান স্টাডিস পাস্ট অ্যাণ্ড প্রেজেণ্ট’-এর ব্যবস্থাপক সম্পাদক।
৩০। লক্ষ্মীবাবু চিত্রশিল্পী। ইনি কমিউনিস্ট পাটির সাংস্কৃতিক কর্মী ছিলেন।
৩১। চিঠিতে সুকান্ত স্বাক্ষর ও তারিখ দিতে ভুলে গেছেন। পোস্ট অফিসের শিলমোহরে তারিখ আছে ইং ১৩।৬।৪৪।