পাতা:সুকুমার - ফণীন্দ্রনাথ পাল.pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুকুমার কুমুদিনী আমনই বলিয়া উঠিল, “ওই দেখ তোধি বোনের আদিখ্যেতা, কি বলা হ’য়েছে। ওকে যে ও একেবারে হাউ টাউ করে কেঁদে ফেললে, এখন দেখছি সোজা কথার দিন না। তুষ্ট তোর ঐ বোনকে বোঝা, শুধু বসিয়ে কে কাকে খেতে দিয়ে থাকে। আমি ততক্ষণ বাজারের পয়সা বের করে আনি ৷” কুমুদিনী চলিয়া গেলে সুকুমার ভগিনীর আরও নিকটে গিয়া স্নেহের স্বরে কছিল, “কেন কঁদেছিস জোছনা ?” সুকমার কষ্টে তাহার চোখের জল রোধ করিল। জ্যোৎস্না মুখ হইতে অঞ্চল সরাইয়া লইয়া কঁদিতে কাদিতে কহিল, “তুমি দেখ না। দাদা আমার তাঁতখানা, কত বড় ফোফা BDu0DBS DBBDB DBB DKDB BktkSkhD DB DSL SDD DDJJBS না হয় নাই খেতে পাব -- আমি কিছুতেই চাকৰ্ব্বেধ কাজ করল না । তুমি বল না। দাদা, আমরা কি চাকর ?” এ কথার সুকুমার কি উত্তর দিলে । অতি শৈশব সৃষ্টিতেই জ্যোৎস্না যে কিরূপ অভিমানিনী সুকুমার গ্রাহী বিশেষরূপে “নান্ত । তাহার বাপ মা বাচিয়া থাকিতে সামান্য একটু কারণে দু’ংস্নার অভিমান হইত। তাহার জনক-জননীকে কত রকম কবিশ্ন; গঙ্গার সেই তুৰ্জয় অভিমান ভাঙ্গিতে হইত। কিন্তু আজ ! হায়, সি কি করিয়া বুঝাইবে, ব্লাঙ্গার বোনটির অভিমান কুরিপাব দিন স্কুবাইয়া গিয়াছে ; সে অভিমান করিয়া দিন রাত্ৰি অনাহাবে পড়িয়া থাকিলেও, কেহ তাহাকে উঠিতে বলিবে না, খাইতে ডাকি কৈ না ।