পাতা:সুকুমার - ফণীন্দ্রনাথ পাল.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুকুমার NWWNWMANA' - সুকুমার ইতিপূর্বে তাহার দুই একজন কলেজের বন্ধুকে জ্যোৎস্নার জন্য একটী পাত্রের সন্ধান করিতে বলিয়াছে, তাহারা বিশেষ চেষ্টা করিবে বলিয়া আশ্বাসও দিয়াছে, তাই সুকুমার তাহার মাতুলকে বলিল, “যাই হ’ক, বুড়োর সঙ্গে মামাবাবু কিছুতেই DD DDJ0D BBDB DJSiDD DBD BBBB SDBD DBDD BBB দেখি, যদি ঐ টাকায় কাউকে রাজি করতে পারি। কেউ কি দয়া করবে না ?” গঙ্গাধর বাৰু গম্ভীর হইয়া কহিলেন, “তা ভাল, সংসারটা একবার বেয়ে-চেয়ে দেখ। তা হ’লে কালই ও বিয়ে ভেঙ্গে দেব ; কিন্তু একটা কথা বলে রাখি, তোমার বোনটি যে রকম বড় হ’য়ে উঠেছে।---শেষে আমাকেই পাঁচজনের কাছে কথা শুনতে হ’বে, তাতে আমি রাজি নই। তখন কিন্তু তোমাকে পথ দেখতে হ’বে।” ( ) সেদিন ভাগলপুরে পণপ্রথার বিরুদ্ধে এক মহতী সভার অধিবেশন হইয়াছিল। নিশিবাবু সভাপতির আসন গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। তিনি ওজস্বিনী ভাষায় এই পণপ্রথার বিরুদ্ধে বক্তৃতা করিয়া সভাস্থ অনেকেরই চক্ষু সজল করিয়া তুলিয়াছিলেন। সভাভঙ্গের পর সুকুমারের এক বন্ধু বলিল, “দেখ নিশিবাবুর ছেলে অমলকে তা জানিস্ সুকুমার ! নিশিবাবু তার জন্যে একটি ভাল পাত্রী খুজছেন, তোর বোনকে তিনিও দেখেছেন-পছন্দ না