পাতা:সুকুমার - ফণীন্দ্রনাথ পাল.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুকুমার نے ”بیع" اس تھی۔ চালের উপর আটকাইয়া ছিল, তাই পতনামাত্র সারা ঘর বিকট দুর্গন্ধে পরিপূর্ণ হইয়া উঠিল। পাশে একখানি কাঠ পড়িয়াছিল। কি জানি কেন সুকুমার তাই দিয়া সেই গলিত ইদুরটিকে নাড়িয়াচাড়িয়া দেখিতে লাগিল। নাড়া পাইলা কতকগুলি পোকা মেঝের উপর পড়িয়া কিলবিল করিয়া উঠিল। এমন সময় জ্ঞানানন্দ স্বামী আসিয়া কছিলেন, “ওহে ও কি কচ্ছ সুকুমার, এই সময় পচা ইদুর নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে আছে, छि, छि ।” সুকুমার একটু হাসিয়া কহিল, “দুধ হ’য়ে গেছে, আপনি নিয়ে যান— আমি একটু পরেই যাচ্ছি।” পর দিন সুকুমার সেবা-কাৰ্য্যে যোগ দিল না। বহু রোগী লইয়া সন্ন্যাসীরাও এমনই বাস্ত হইয়া রহিলেন, যে র্তাহারা কেহই সুকুমারের সন্ধান লইবার অবকাশ পাইলেন না। সন্ধ্যার পর জ্ঞানানন্দ স্বামী উদিগ্ন হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “আজি সারাদিন সুকুমারকে দেখতে পেলাম না যে, তার কি হ’ল বল দিকি ? ছোকরা যে রকম বাড়াবাড়ি করছিল-আমার ভয় হ’চ্ছে সে হয় ত অসুখেই পড়েছে। চল একবার তার খোজ নিয়ে আসি।” সুকুমারের বাট পৌঁছিয়া তাহার কোন সাড়া না পাইয়া এ-ঘর সে-ঘর ঘুরিয়া তাহারা সভয়ে দেখিলেন, সুকুমার একটা ঘরের মেঝোয় পড়িয়া গড়াগড়ি দিতেছে। জ্ঞানানন্দ স্বামী নিকটে গিয়া ডাকিলেন, “সুকুমার, সুকুমার।” কোন সাড়া নাই। তিনি দেহ VSR