পাতা:সুখশান্তির উপায় স্বরূপ যিশু-প্রণীত হিতোপদেশ.djvu/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[** 零 নার্থ গমন করিল । বপন করিতে করিতে কতক বীজ পখিপাশ্বে পতিত হইল, এবং সে সকল পদ দ্বারা মর্দিত, তথা বিহঙ্গমগণ দ্বার প্রত্যবসিত হইল । কতক বীজ প্রস্তরময় ভূমিতে পড়িল; তাহ। জলাভাব হেতু অঙ্কুরিত হইবামাত্রেই শুষ্ক হইয়া গেল। কতক বীজ কণ্টকঘনেপতিত হইল; কণ্টক সকল বৰ্দ্ধিত হইলে তাহারা নিস্তেজ হইয় গেল । অপিচ, কতক বীজ উৰ্ব্বর ভূমিতে পড়িল, এবং অঙ্কুরিত ও বৰ্দ্ধিত হইয়া শতগুণ শস্য ধারণ করিল। তিনি ইহা বলিয়। উচ্চৈঃস্বর বললেন, যাহার কর্ণ আছে, শ্রবণ করুক। শিঘ্যেরা জিজ্ঞাসা করিলেন অভিহিত উপসালাক্যের তাৎপর্য্য কি ?’ তিনি কহিলেন, ঐশ্বরীয়রাজ্যের রহস্য ব্যাপারসকল জানিবার অধিকার কেবল তোমরাই প্রাপ্ত হইয়াছ; অন্য লোক ক্টেরল উপমাবাক্য শুনিতেছে; উহাঃ! দেখিয়া দেখে না, এবং শুনিয়া বুঝে না। উপমাবাক্যের তাৎপর্ষ্য এই : ধৰ্ম্মোপদেশ বীজের স্বরূপ; পথিপাশ্বিকের সেই সকল ব্যক্তি, যাহার অধঃ করে, কিন্তু পাছে শ্রদ্ধা স্থাপন পূৰ্ব্বক ধৰ্ম্ম পথের পধিক হয়, এই আশঙ্কা নিবারণার্থ পাপপুরুষ আসিয়া তাহারদের চিত্তক্ষেত্র হইতে বীজ অপহরণ করে। প্রস্তরময় ভূমিস্থ সেই সকল ব্যক্তি; যাহার।