পাতা:সুখশান্তির উপায় স্বরূপ যিশু-প্রণীত হিতোপদেশ.djvu/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ s t.२ ] ক্ষেত্রে কাৰ্য্যের তত্ত্বাবধারণ করিতেছিল; সে গৃক্ষণভিমুখে আসিয়া নিকটবৰ্ত্তী হইলে তেীর্যাত্রিকস্থনি শুনিতে পাইল । পরে একজন ভূত্যকে আকারণ পুৰ্ব্বক জিজ্ঞাসা করিল, এই সকল ব্যাপারের তাৎপর্য কি । সে উত্তর করিল ‘আপনার ভ্রাতা অtসিয়াছেন, এবং তিনি নিরাপদে ও নীরোগশরীরে আসিয়াছেন বলিয়া আপনার পিতা স্থল পশুটিকে বধ করিয়াছেন ? ইহা শুনিয়া সে ক্রোধপরবশ হইয়া গৃহে প্রবেশ করিলেক না; অতএব তাহার পিতা আসিয়া প্রিয়সম্ভাষণ পূৰ্ব্বক আহবান করিলেন। পুত্র পিতাকে কহিল ‘কি মহাশয়! আমি এতকাল আiপনার সেবা করিতেছি ; কখন আপনার আজ্ঞার অন্যথাচরণ করি নাই; ইহাতে আমার বন্ধুগণ সহ আমোদপ্রমোদার্থ আমাকে আপনি একটি ছাগবৎসও প্রদান করেন নাই ; অথচ যে পুত্র বারাক্ষণাগণ সঙ্গে মিলিত হইয়া সৰ্ব্বস্বাস্ত করিয়াছে, সে প্রত্যাগত হইবাতে স্থল পশুটিকে বধ করিয়াছেন । পিতা উত্তর করিলেন ‘বৎস! তুমি সৰ্ব্বদাই আমার সহিত আছে; আমার সর্বস্ব তোমারই । কিন্তু আমারদের আমোদ প্রমোদ করা উচিত ; যেহেতু তোমায় ভ্রাতা মৃত ইয়াও পুনর্জীবিত হইয়াছে, হারাইয়াছিল, তাহাকে পাওয়া গিয়াছে।’