পাতা:সুখশান্তির উপায় স্বরূপ যিশু-প্রণীত হিতোপদেশ.djvu/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ ৫৩ } ১৫৬* । তিনি শিষ্যদিগকে বলিলেন, কোন ধনী ব্যক্তির এক কার্যাধ্যক্ষ ছিল; এক সময়ে তিনি কাৰ্য্যাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে এই অভিয়োগ শুনিলেন যে সে তাহার দ্রব্যাদি নষ্ট করিয়াছে। অতএব তাহাকে আহবান করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেম “ তোমার বিরুদ্ধে এই সকল কথা যে গুলিতে পাই, এ কি ? তোমার কার্য্যবিবরণ জ্ঞাপন কর ; হয় ত, তুমি আর কাৰ্য্যাধ্যক্ষ থাকিবে না ? কাৰ্য্যাধ্যক্ষ মনে মনে কহিল ‘কি কৰ্ত্তব্য ? প্রভু ত আমাকে কাৰ্য্যাধ্যক্ষতা হইতে অপদস্থ করিতেছেন । ভূমি খনন আমার অসাধ্য; ভিক্ষ কর ও লজ্জাকুর । যাহা হউক, পদচু্যত হইলে অন্য লোকে আমাকে আপনার গৃহে সৎকার করে, এমত উপায় দেখা কৰ্ত্তব্য বোধ হইতেছে । এই ভাবিয়া সে তাহার প্রভু প্রত্যেক ঋণীকে আহবান করিয়া এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করিল “ আমার প্রভুব বিষয় হইতে কত ঋণ লইয়াছ ?? সে কহিল এক শ ভ মণ তৈল ’ বণর্য্যাধ্যক্ষ কহিল ‘ তোমার এই অঙ্গীকারপত্র লও ; এবং শীঘ্ৰ বসিয়া ইহাকে পঞ্চাশ করিয়া দাও । সে আর এক ব্যক্তিকে কছিল ‘তুমি কত ঋণ লইয়াছ ? সে উত্তর করল ‘এক শত মান গোধূম’ কাৰ্য্যাধ্যক্ষ

  • লুক ১৬ শ অ ১ .শ ।