পাতা:সুখশান্তির উপায় স্বরূপ যিশু-প্রণীত হিতোপদেশ.djvu/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| «с 1 করিতে-অজ্ঞা করিলেন। ভূত্য ভূমিতলে পতিত হইয়া স্তুতি বিনতি করিয়া কহিল ‘প্ৰভো! কিয়ৎকাল ধৈর্য্য করুন; আমি সমুদায় ঋণ পরিশোধ করিব।” তাহাতে তাহার প্রভু দয়াড্র হইরা তাহকে মুক্ত করিলেন, ও ঋণ মাজনা করিলেন । পরে সেই । ভূত্য বহির্গত হইয়া এক সহভূত্যকে দেখিল ; সে শত মুদ্র ঋণ লইয়াছিল; এই জন্য সে তাহার গলদেশে হস্তাপণ পুৰ্ব্বক কহিল - তোর ঋণ পরিশোধ কর । সেই সহভূত্য তাছার পদ তলে পতিত হইয়া সবিনয়ে কহিল কিয়ৎকাল ধৈর্য্য কর; আমি সমুদায় ঋণ পরিশোধ দিব । কিন্তু উত্তমর্শ তাহ না শুনিয়া অধমণকে ঋণ পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত কারাবদ্ধ করিল। তাছার সহভূত্যেরা সেই ঘটনা প্রত্যক্ষ করিয়া দুঃখিত হইল, এবং সমুদায় ব্যাপার প্রভুর নিকটে আসিয়া নিবেদন করিল। তখন সেই প্ৰভু অভিহিত ব্যক্তিকে আহ্বান পূৰ্ব্বক কহিলেন ‘রে পুরাত্মন! তোর প্রার্থনানুসারে আমি তোর সমুদায় ঋণ মার্জনা করিয়াছি; আমার নায় তোর ও কি সহভূত্যের প্রতি দয়াড় চিত্ত হওয়া কৰ্ত্তব্য লয় ? - এ প্রকারে তিনি সগতিশয় রোষান্বিত হইয় যাবৎ সে সমস্ত ঋণ পরিশোধ না করে, ভাবৎকাল পৰ্য্যন্ত দণ্ড ভোগ করিবার নিমিত্ত নিপীড়কদের