এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
১১২
সুনির্মল বসুর
আয় রে পাখী ল্যাজ-ঝোলা
আয় রে পাখী ল্যাজ-ঝোলা,
আয় রে পাখী গাল-ফোলা!
আয় রে উড়ে’ আকাশ বেয়ে,
মধুর সুরে গানটি গেয়ে,—
খোকার দেশে
এবার এসে
ঠুক্রে খাবি ঝাল-ছোলা।
আয় রে পাখী গাল-ফোলা।
তেপান্তরের মাঠের পারে,
রুপালী কোন্ নদীর ধারে
তোর বাসাটি
পরিপাটি—
আসলি ছেড়ে পথ-ভোলা,—
আয় রে পাখী ল্যাজ-ঝোলা।
খোকা যাবে তোদের গাঁয়ে
দুপুর-রাতে নূপুর পায়ে,
জ্যোৎস্না-রেতে
রোস্নায়েতে
বাইবে তরী পাল-তোলা।
আয় রে পাখী ল্যাজ-ঝোলা।
ডাক শুনে’ তোর, অচিন পাখী,—
ঘুম ভুলেছে খোকার আঁখি;