পাতা:সুরুচির কুটীর - দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়.pdf/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম পরিচ্ছেদ। ৩৩} ইহার পর সুরুচি ও সুরেশচন্দ্ৰ নিজ নিজ জীবনের লক্ষ্য সম্বন্ধে অনেক আলাপ করিলেন। সুরেশচন্দ্ৰ আত্ম জীবনের কাৰ্য্য প্ৰণালী পৰ্য্যায়ক্রমে অবধারিত করিয়া রাখিয়াছেন । সুরুচি আপনার জীবনের লক্ষ্য তেমন সুনিশ্চিত রূপে অবধারণ করিতে পারেন নাই, তবে তাহার প্রবৃত্তি ও আকাজক্ষা যে দিকে ধাবিত হইতেছিল, তাহা সুরেশচন্দ্রের জীবন প্রবাহের সম্পূৰ্ণ অনুকুল, সুতরাং উভয় স্রোত একত্রে মিলিত হইতে পারিল। প্রবল ঝড়ের পর প্রকৃতি যেমন শান্ত মূৰ্ত্তি ধারণ করে, সুরুচি ও সুরেশচন্দ্রের হৃদয় এখন সেইরূপ শান্ত হইল । তঁহার নানা বিষয়ে আর কিছু কাল আলাপ করিয়া বিদায় হইলেন । , নবম পরিচ্ছেদ । SXXe न४शांडIान CनोडाgशJद्ध भूल । সুরেশচন্দ্র আট বৎসর কৰ্ম্ম করিয়া পাঁচ হাজার টাকা সঞ্চয় করিয়াছেন; তঁাহার পঞ্চাশ টাকা বেতন হইয়াছে পর, তিনি বৎ সরে চারিশত টাকা সঞ্চয় করিতেছেন ; এতদ্ব্যতীত সুদের টাকাও সঞ্চিত হইতেছে। বিবাহ করিবার পূৰ্ব্বে সুরেশচন্দ্র নিজের একখানি গৃহ করিবার চেষ্টা করিতেছেন। তঁহাদিগের আফিসে রহিমদিন নামক একজন দপ্তরী আছে, সুরেশচন্দ্রের সদ্ব্যবহারে ইত্যর কুৰ্ম্মচারীরা সকলেই তাঁহার অতিশয় বাধা ; রহিমুদ্দিন র্তাহার নিতান্ত অনুগত লোক। ডানিয়াল সাহেব যে পল্লীতে বাস করিতেন। রহিমদিনও সেই পল্লীতেই বাস করে । , সুরেশ{ চন্দ্ৰ অল্প সুদে টাকা লাগাইয়া থাকেন, রহিমদিন তাহার পাড়াঃ লোকদিগকে সুরেশচন্দ্রের নিকট হইতে টাকা ঋ १ गe s