পাতা:সুরুচির কুটীর - দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়.pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• সুরুচির-কুটীর। - মান্য কথারও প্রকার ভেদের উপর যে কিরূপ ফলাফল নির্ভর। করে, তাহ অনেকেই অবগত নহেন, অথবা অবগত থাকিলেও তাহার প্রতি দৃষ্টি রাখিয়া কাৰ্য্য করিতে সমর্থ হন না । । সুরুচি যখন পাক করিতে থাকেন, তখন বিমলা তাহার নিকট আপনার দুঃখের কথা, গ্রামের লোকের পরিচয় এবং ব্যবহারের প্রসঙ্গ উপস্থিত করে । বিমলা আত্ম দুঃখের কথা বলিতে অধিক ভাল বাসে । সুরুচি তাহার সে সকল কথা শুনিয়া দুঃখিত হন এবং স্নেহের সহিত তাহাকে সান্তন করেন । একদিন সুরুচি পাক করিতেছেন, বিমলা তাহার নিকট কিছুকাল নীরবে বসিয়া আছে ; বোধ হইতেছে যেন কিছু বলিবে, কিন্তু বলিতে সাহস করিতেছে না । সুরুচি বিমলার এই অবস্থা দেখিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন ‘বিমল’ তোমার কি কিছু বলিবার আছে ? তবে বল না কেন ? বিমলা । মা, আমাকে বাজার করিতে দিবেন ? সুরুচি । কেন ? সংসারে এত কাজ রহিয়াছে, তোমাকে সমুদয় দিন খাটিতে হয়, তুমি ত আর বসিয়া থাক না, তবে বাজার করিবে কখন ? আর তোমার যে বয়স, এ বয়সে একাকী : दांखांत यiv3शों डॉक्ष कश् । يقد - বিমলা । মা, আমি একাকী যাইব না, ছাত্র বাবুদের বাসার কি আমাকে সঙ্গে লইয়া যাইবে । । সুরুচি। বিমল, আমি এখন বুঝিয়াছি, সে তোমাকে পরামর্শ দিয়াছে, বাজারের পয়সা চুরি করা তাহার উদ্দেশ্য। ছি, বিমল, তুমি চোরের সহায়তা করিও না, এবং তাহাদিগের পরামর্শ লাইও না। চুরি করিয়া তুমি পাপ করিবে কেন ? তুমি ষে বেতন পাও তাহ খাওয়াইবার লোকওতে সংসারে তোমার