পাতা:সুসমাচারপ্রচারকের সহচর.djvu/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

^రి) প্রচারক অনেক বৎসর পর্য্যন্ত নিত্য উপদেশ দিয়া থাকে, সে শেষে অল্প কথা লিথিয়াও উত্তম উপদেশ দেওনে সমর্থ হষ্ট্রয় উঠে । কিন্তু নুতন প্রচারক উপদেশের অনেক কথা না লিখিলে কখনো উত্তম প্রচারক হইবে না । এই যে পরামর্শ দেওয়া গেল, তাহার দুই প্রতিবন্ধক আছে, প্রথম আলস্য, দ্বিতীয় অহঙ্কার। যে ব্যক্তি অলস সে বলিৰে এত কথা লেখা অতিশয় শ্রমের কৰ্ম্ম, এব^ যদ্যপি আমি সেই শ্রম স্বীকার করি, তথাপি స్థా?. দেশের লিখিত কথা মুখস্থ করিতে হয় না, এ কি ? সেই কথা মুখস্থ করণপূৰ্ব্বক প্রচার করা কঠিন, কিন্তু কণ্ঠস্থ করণ বিনা কেবল দুই তিন বার পাষ্ট করণ পূৰ্ব্বক তাহা প্রচার করা আমার অতিশয় দুঃসাধ্য বোধ হয়। যাহার এই রূপ আলস্য করে, তাহার কথনে ভাল প্রচারক হইবে না। এব^ আমার বুদ্ধি স্থল নহে, এত শ্রম করা অন্য লোকের আবশ্যক হইতে পারে, কিন্তু আমি এত শ্রম না করিয়াও ভাল প্রচারক হইয় উঠিব, এই রূপ অহঙ্কারের কথা যে কহে, সেও ভাল উপদেশ দেওনে কথনে সমর্থ হইবে না । আর উপদেশ দেওনের সময়ে কি ২ আবশ্যক, তাহাও স^ক্ষেপে বলি। ( ১ ) শ্রোতাদের প্রতি প্রেমেত্তে পরিপূর্ণ মনে উপদেশ দেওয়া প্রচারকের কৰ্ত্তব্য, যেহেতুক তাহ হইলে শ্রোতার উপদেশে বিরক্ত হইবে না, কিন্তু মনোযোগ পূৰ্ব্বক তাহ শুনিৰে । ( ) অার প্রচারক উপদেশের সময়ে যাঁহা কহে,