পাতা:সোনার চেয়ে দামী (দ্বিতীয় খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বামাচরণকে সোজাসুজি ধারে সিগারেট দিতে অস্বীকার করায় রাজীব রাখালকেই প্ৰায় ভক্তি করে বসেছিল । দীর্ঘদিনের একটা আধ্যাত্মিক বাধনের ফাস থেকে এমন অনায়াসে যে তাকে মুক্তি দিতে পারে সে তো সহজ সাধারণ মানুষ নয় । কিন্তু ক্ৰমে ক্রমে এই ভক্তি ও আস্থা নষ্ট হয়েছে রাজীবের । রাখালের বাস্তব-বুদ্ধি কেমন যেন খাপছাড়া। কখনও লোহার মত শক্ত আর কখনও মাখনের মত নরম হয়ে সে তার বাস্তব বুদ্ধি খাটায়। দু’একবার ঠিকমত লেগে যায় না। এমন নয়। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে ঠিক উল্টো রকম হয় । যখন শক্ত হওয়া দরকার-যেমন বামাচরণের ৰেল সে হয়েছিল-তখন সে হয় নরম আর যখন নরম। হওয়া উচিত, যেমন সরকারের লোক নরেশবাবু দোকানে এলে একটু ভদ্রতা করা দরকার-তখন সে হয় শক্ত আর গরম । লুকানো গাঁজার খোজে। তাই না সেদিন দোকানে তার अनिाऊल्लागौ छgख्न ८१ाव्ण ! গাজা অবশ্য পাওয়া যায় নি। কিন্তু নরেশবাবুর সঙ্গে একটু ভাল ব্যবহার না করলে পরেরবার গাজা যে তার 6ांकicन १iteशू। यigद न। उांद्र छिद्रड कि ? বিনা দোষে লোক ছাটাই হয় বলে, দেশে ভাত কাপড়ের অভাব বলে, চোরা কারবার আর দুনীতি চলে বলে সরকারের Stro