পাতা:সোনার চেয়ে দামী (দ্বিতীয় খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কত সংশয় কত অস্পষ্টতা-রাজীব আঁচ করে ফেলল। আসল কথাটা ? রাখাল ধরতে পারে না যে তার সঙ্গে রাজীবের এটাই তফাৎ-সে সংশয়ী আর রাজীব বিশ্বাসী । সংসারে ধনীত্ব আর দারিদ্র্য-এটাই তো আসলে তাদের এত কথা বলার মূল কথা। জীবনই তাদের আনন্দ, তার বাড়া আনন্দ আর নেই। বহু জীবনকে দীন করে পঙ্গু করে কিছু জীবন এই পূর্ণত এই সার্থকতা আত্মসাৎ করতে চায়-মানুষের সুখ বল আনন্দ বল তার মূল সমস্যা ওইখানেই। নইলে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে এসেছে মানুষ, আজও এগিয়ে নিয়ে চলেছে-একে বলা যায় জীবনে আনন্দ সৃষ্টির প্রক্রিয়া । এই সত্যের ঝাপটা লেগেছে রাখালের বিশ্লেষণী মনে-সেই ঝালকমারা আলোয় সে মানে খুজিছে একটি নীড়াশ্রয়ী মানুষের জীবনে আনন্দ আসে কিসে আর কেন । সংশয়ের জের তাই তার মিটছে না। রাজীবের এসব বালাই নেই। সংঘাত সঙ্কীর্ণতা অসম্পূর্ণতা নিয়ে নীড় বেঁধে ঘর করার যেটুকু আনন্দ তাতেই সে বিশ্বাসী-টাকার अडांद न थांकालछे झूल ! রাখাল নিজেও ওইটুকুই চায়-যথাসম্ভর গা বঁচিয়ে বাসন্তীকে নিয়ে সংসার করার-স্বচ্ছলভাবে সংসার করার আনন্দচুকু। কিন্তু সে ভাবে অনেক বড় বড় কথা । তার চিন্তা আর কাজে, আদর্শ আর জীবনে, সামঞ্জস্য নেই। उांछे उांद्र ज९भग्रe cयां5 ना ! N