পাতা:সোনার চেয়ে দামী (দ্বিতীয় খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিছুদিন পরে বাসস্তীর চোখে মুখে সে দেখতে পায় ক্লেশের ছাপ, ক্লান্তির চিহ্ন। তার পরিপুষ্ট সর্বাঙ্গের অত্যধিক লাবণ্য ধীরে ধীরে খরচ হয়ে যাচ্ছে টের १°N3श यां । এই তবে আসল মানে বাসন্তীর এত সহজে এত অনায়াসে দুঃখকে বরণ করার ? জীবনীশক্তি সে সঞ্চয় করেছিল অনেক, তার বা আশার যে সুযোগ কোনদিন জোটে নি । জমানো গয়ন জমানে টাকা দিয়ে সে স্বামীকে উদ্ধার করেছে বিপদ থেকে। জমানো স্বাস্থ্য আর অনাহত আনন্দ ভরা মন নিয়ে নেমেছে অভাবের সঙ্গে লড়াই করতে । তাজা দেহ তাজা মনকে ক্ষয় করার সুযোগ পেয়ে বাসন্তী সতেজে খাড়া থাকতে পেরেছে। তাদের মত আগে থেকেই ওর দেহ আর মনের শক্তি ক্ষয় হয়ে যায় নি । তাই বটে। ঠিক । ওই গরম সহ হওয়া আর অসহ্য হওয়ার মত একই ব্যাপার। জীবনীশক্তি বজায় থাকলে গ্রীষ্মও যেমন সয়, দুঃখও তেমনি সহজে কাবু করতে পারে না মানুষকে । বাসন্তী মোটা সোটা মানুষ, গরমে তবু তাদের চেয়ে তার কষ্ট २८अ6छ कN । অভাব তাকে কাবু করতে পারছে না। এখনও । দু’জনের অতীত জীবন মিলিয়ে দেখতে গিয়ে মনে মনে BDBDB ES DBB DLDDDS S LTBD DBK DDD DB BDB 9