পাতা:সোনার চেয়ে দামী (প্রথম খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এ জগতে বোঝাপড়া নেই। যে যেমন বোঝে সেটাই সে আঁকড়ে থাকবে। গভীর হতাশা বোধ করে সাধনা । জীবন নয়, এ যেন একটা যন্ত্র। নিজের ধরা বাঁধা নিয়মে একভাবে পাক খেয়ে চলবে, কারো সাধ্য নেই। এতটুকু এদিক ওদিক করে। হৃদয়মনের কোন মূল্য নেই এই যান্ত্রিক জীবনে। নইলে হাসিমুখে ছাড়া কথা ছিল না যে রাখাল আর তার মধ্যে, একটু মুখ ভার করলে পাঁচ মিনিটে যে রাখাল তার মুখে হাসি ফুটিয়ে ছাড়ত, সেই রাখাল নিজে আঘাত দিয়ে তাকে আহত করেও অনায়াসে তাকে উপেক্ষা করে চলেছে ! সকাল সকাল রাখালকে বাড়ী ফিরতে দেখে বুঝি। আশা জাগে সাধনার ।

किछू झूल नांकि ?
R" ||
চাকরীটিা কিসের ?
জোচ্চারি করে জেলে যাবার।

সাধনার মুখ ছোট হয়ে যায়। ঃ ব্যাপারটা কি হল বল না ? ঃ বলব। আবার কি ? নিজেরা একটা ফঁাদে পড়েছে, আমায়, জবাই করে বঁাচবার মতলব ছিল। নইলে যেচে কেউ চাকরী দিতে চায় ? তার সঙ্গে ভাল করে কথাও কি বলতে চায় না রাখাল ?” a b R