পাতা:সোরাব্‌ ও রস্তম্‌ - বিপিনবিহারী মিত্র.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সোৱাব ও রাস্তম । হে সোরাবা! কেন হায়! আলিঙ্গিছ তুমি কৃতান্তেরে। শান্ত হও বৎস এবে, পরিাহরি। তাতারের পক্ষ, করাহ আশ্ৰয় ইরাণীরে। পুত্ৰবৎ হ’য়ে, কর রণ আমার পতাকা-তলে, ”যত দিন বাচি । তোমার মতন সাহসিক যুবা, নাহি এক জন ইরাণীর সেনানী-মণ্ডলে । শুনিল সোরাবার্তা’র ওজস্বিনী বাণী, নিরখিল দীর্ঘ বপুসৈকত উপরে, আছে যেন সৌধ মরুভূমে, পুরাকালে পান্থজনে রক্ষিবারে দসু্য-হস্ত হ’তে । রস্তমের কেশপাশ হেরিয়া সোরাব । সবে মাত্র ধূসরিত, আশায় হইল পূর্ণ হৃদয় তাহার। দৌড়ি, আলিঙ্গিলা জানুযুগ, রাখি নিজ হস্ত র্তা’র হস্তে, কহিতে লাগিলা, তোমার পিতার দিব্য, আর দিব্য তব, বল, তুমি কে ? রাস্তম্ ? অপাঙ্গে করিল দৃষ্টি নত যুবকের প্ৰতি, ফিরি অন্য দিকে ভাবে মনে মনে, অহো কি আশ্চৰ্য্য! কিবা অভিসন্ধি ধূৰ্ত্ত