পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/১৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৌন্দৰ্য্যের স্বরূপ। S84 কথার যাথার্থ্য বুঝা যায়। চিন্তা করিলে দেখা যায় বর্ণের সৌন্দৰ্য্য আছে। পৃথিবীর আদিম অবস্থায় বর্ণই সৌন্দর্ঘ্যের সর্বপ্রধান উপকরণ বলিয়া বিবেচিত হইয়াছে। শিশু ও অসভ্যজাতির নিকট বর্ণই একমাত্র সৌন্দৰ্য্য। কোন অসভ্যজাতীয় মানুষকে নানাবর্ণে চিত্রিত এক কাপড় দেও, সে আনন্দে নৃত্য করিয়া উঠিবে। বর্ণবিহীন বহু মূল্যবান কাপড় দিলেও তাহাতে তাহার প্রাণ স্পর্শ করে না । শিশুকে একখানা রঙ্গীন কাপড় দিলে সে যেরূপ সন্তুষ্ট হয়। আর কিছুতেই তন্দ্ৰপ হয় না। শিশু চন্দ্ৰ দেখিয়া আনন্দে নৃত্য করে ; সে হাত বাড়াইয়া চাদ ধরিতে চায়। শিশু ও অসভ্য জাতীয় মনুষ্যগণ নানা বর্ণে চিত্রিত নভোমণ্ডল দেখিয়া কত সন্তুষ্ট হয় । কেবল শিশু ও অসভ্যজাতীয় মনুষ্যগণ কেন, সমস্ত মানবজাতিই বর্ণের সৌন্দৰ্য্যের বিশেষ পক্ষপাতী। স্বর্ণ, রৌপ্য, নানাশ্রেণীর মূল্যবান প্ৰস্তর, বর্ণসম্পদের দ্বারাই মানবের চিত্ত আকর্ষণ করে। বর্ণ কবিগণের উচ্ছাসের একটা প্ৰধান উপকরণ। নানাবর্ণে চিত্রিত গগনমণ্ডল, নানা রঙ্গে সুশোভিত পক্ষীর পালক, পুষ্প, পল্লব প্ৰভৃতি প্ৰাকৃত পদাৰ্থ বৰ্ণ দ্বারাই আমাদিগকে আকর্ষণ করিয়া থাকে। ভারতীয় আলঙ্কারিক ও গোস্বামিপাদগণ বলেন, শুধু যে প্ৰাকৃত পদার্থের বর্ণ আছে তাহা নহে, আন্তরিক ভাব রাশির, রসসমূহেরও বৰ্ণ আছে। আলঙ্কারিকগণের মতে শৃঙ্গার রস খামবৰ্ণ, হাস্যরস শ্বেতবর্ণ, করুণরস কপোত বৰ্ণ, রৌদ্র রস রক্তবর্ণ, বীররস। হেমবৰ্ণ, বীভৎস রস নীল বর্ণ, অদ্ভুত রস পীতবর্ণ, শান্তরস কুন্দ বা চন্দ্ৰবৰ্ণ, বৎসল। রস পদ্মগৰ্ভচ্ছবি বর্ণ হয়। * চিন্তা

  • ভক্তিরাসামৃত সিন্ধু বলেন,-

শ্বেতশ্চিত্রোরুণঃ শোণিঃ শ্যামঃ পাওয়াপিজালোঁ । cनोबा भूखडथ ब्रड: काष्णा औणः कवांगनी। wirfryn fuss, ez moi i