পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/১৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(łe সৌন্দৰ্য-তত্ব মনের কাৰ্য্য বলিয়া ব্যাখ্যা করিতে চাহিয়াছেন, তাহদের মতের বিশেষ BB DD DBL YY D BD D এক্ষণ সৌন্দৰ্য্যের গঠন সম্বন্ধে কিঞ্চিৎ আলোচনা করা যাক। সৌন্দর্ঘ্যের গঠন - নিয়াই অধিকাংশ মতবাদের সৃষ্টি হইয়াছে। 'প্রশ্ন এই যে, সুন্দর বস্তুর গঠন মূলতঃ কি ? ইহা আমাদের মনের কাৰ্য্য কি মনোতিরিক্ত কোন বস্তুর কাৰ্য্য ? কোন কোন পণ্ডিত বস্তুর গঠন মনের অবস্থা বলিয়া ব্যাখ্যা করিতে প্ৰয়াস পাইয়াছেন। কেহ কেহ এই গঠনে মনোতিরিক্ত অজড় শক্তির কাৰ্য্য দেখিয়াছেন। কেহ বা উহাতে জড় শক্তির কাৰ্য্য দেখিয়াছেন। জাৰ্ম্মান দার্শনিকগণ গঠনের মুলে প্ৰজ্ঞার সীমাবদ্ধ প্ৰকাশ লক্ষ্য করিয়াছেন। ভারতীয় পণ্ডিতগণ সুন্দর বস্তুর গঠনের মূলে রসের প্রভাব দেখিতে পাইয়াছেন। আমাদের কিন্তু মনে হয়, সমস্ত সৌন্দৰ্য্যবিষয়ক মতের মূলেই অল্পাধিক পরিমাণে সত্য বিদ্যমান আছে। যাহারা সৌন্দৰ্য্যকে মানসিক অবস্থা বলিয়া প্রচার করিয়াছেন, তাহদের মতবাদের মূলে এই সত্য নিহিত আছে যে, সৌন্দৰ্য্যবোধ কতক পরিমাণে মানসিক অবস্থার উপর নির্ভর করে। শরীর ও মন ভাল না থাকিলে সুন্দর বস্তু পৰ্য্যন্ত ভাল লাগে না । আর শরীর ও মন ভাল থাকিলে জগতের সমুদয় জিনিসই সুন্দর বোধ হয়। সৌন্দৰ্য্য অনুভব করার ক্ষমতার উপর সৌন্দৰ্য্য আংশিক পরিমাণে নির্ভর করে সত্য, তা” বলিয়া সৌন্দৰ্য্যের কোন বাহিক মনোতিরিক্ত অস্তিত্ব নাই, “মানুষের মন সৌন্দৰ্য্য সৃষ্টি করে, অসুন্দরকে সুন্দর মুক্তি দেয়া”, এ কথা বলা আদৌ সমীচীন মনে হয় না । * অধিকাংশ প্ৰবীণ a "Some who have cold affections, sluggish imaginations, and no habits of observation, can with dificulty discern beauty in anything while others, who are full of kindness and sensibility, and