পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/১৯৫

সৌন্দৰ্য্যেয় স্কন্দ্বীপ। ୫ଣ୍ଡଳ রূপে পৃথিবীর গণ্যমান্ত বৈজ্ঞানিকগণের নিকট ষে বক্ততা করেনু, তাহাতে তিনি স্পষ্টই বলিয়াছেন যে, জড়বস্তু (Matter) ও জড়শক্তির । (Energy) মূলে যে সূক্ষ্মতম শক্তিনিচয় বিদ্যমান আছে তাহার গবেষণা করাই ভবিষ্য বৈজ্ঞানিকগণের কাৰ্য্য হইবে। ** তবে ইহা উল্লেখ করা আবশ্যক যে, এই শক্তিবাদ ভারতবর্ষের পক্ষে নূতন নহে। বেদান্ত দর্শনে পরমাণু খণ্ডিত হইয়াছে, এবং ব্ৰহ্মশক্তিবাদ প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। আচাৰ্য্য শঙ্কর বেদান্তভাস্থ্যে শক্তি সম্বন্ধে কি বলিয়াছেন দেখুন,- “প্ৰলীয়ানমানপিচেন্দং জগৎ শক্ত্যবশেষমেব প্ৰলীয়তে, শক্তিমূলমেব চ। প্ৰভবতি, ইতর থা। আকস্মিকত্ব প্রসঙ্গাৎ।” শারীরিক ভাষ্য, ১৩৩০ জগৎ যখন বিলীন হয় তখন শক্তিরূপেই বিলীন হয়, পুনরায় শক্তি হইতেই জগতের অভিব্যক্তি হইয়া থাকে। নতুবা জগতের আকস্মিক উৎপত্তি স্বীকার করিতে হয়। ঐ সূত্রের ভাষ্যে শঙ্করাচাৰ্য্য ইহাও বলিয়াছেন, “ন চ অনেকাকারাঃ শক্তয়ঃ শক্যাঃ কল্পয়িতুম।” শক্তির অনেক আকার স্বীকার করা যাইতে পারে না । প্রাগুক্তি আলোচনায় প্ৰকাশ পাইয়াছে যে, এই বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ড শক্তির পরিণতি। 'এক্ষণ জিজ্ঞাস্ত এই যে, এই শক্তি মূলতঃ কি ? ইহা কি জড়ধৰ্ম্মাপন্ন না। চৈতন্যধৰ্ম্মাপন্ন ? শক্তির প্রকৃতি ও কাৰ্য্য সম্বন্ধে "He (Crookes) reiterates his belief in the existence of subtle force lying behind the matter and energy we know of to-day the investigation of which will be the york of the scientists of the future." Dr Richardson's Some Acett Advance is Seience. 帖