পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/২০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ነዓቑ *争幌4 ব্যবহার দেখা যায়।...ইহাঙেই বুঝা যায় যে, শক্তি, ইজিয়প্রত্যক্ষের, বিষয় না, হইলেণ্ড, শক্তির অস্তিত্ব অস্বীকার করা অসম্ভব। পক্ষান্তরে নব্য জড়বিজ্ঞান একমাত্ৰ শক্তির” কথাই বলে। বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের যাবতীয় পদার্থের মূলে আধুনিক বৈজ্ঞানিকগণ শক্তিই দেখিতে পান। বজাঘাতে প্ৰকাণ্ড অট্টালিকা ভূমিসাৎ হইল, ভূমিকম্পে গ্রামনগর ভূগর্ভস্থ DDDDSYTBBB BDDB BD KBDBD DuD DBB BDB DBDBSS SBD রণক্ষেত্রে সহস্ৰ সহস্ৰ মানব নিহত হইল, আগ্নেয় গিরির উৎপাতে দেশ উৎসন্ন গেল,-দেখিয়া স্বভাবতঃ উহা শক্তির কাৰ্য্য বলিয়া মনে করা হয়। সূৰ্যকে বেষ্টন করিয়া বুধ, শুক্ৰ, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, উরেনিশ এবং নেপচুন, এই আটটি বড় বড় গ্ৰহ, এবং বহুশত ছোট ছোট গ্রহ স্ব স্ব পথে নির্দিষ্টবেগে ভ্ৰমণ করিতেছে, অথচ ইহার মূলে কোন শক্তি নাই এরূপ মনে করা, সম্পূর্ণ অস্বাভাবিক । * যাহা বলা হইল তাহা হইতে বুঝা যায় যে, বহির্জগতে আমরা শক্তি দেখিতে পাই না। তবে আমাদের শক্তির জ্ঞান কিরূপে উদ্ভূত হইল ? ভালরূপে চিন্তা করিলে দেখা যায়, আমাদের নিজের শক্তির প্রয়োগ হইতেই আমাদের শক্তির জ্ঞান সমুদ্ভুত হইয়াছে।” আমরা আমাদের ইচ্ছাশক্তি দ্বারা নানাবিধ কৰ্ম্ম করিয়া থাকি, নানাবিধ পরিবর্তন উৎপাদন করিয়া থাকি। আমি হাটি, আমি খেলি, আমি খাই, এবং অন্যান্য কাৰ্য্য করিয়া থাকি। আমি বস্তুতে আঘাত করিয়া তাহার পরিবর্তন উৎপাদন করিতে পারি। আমি আগুণ দিয়া ঘর পোড়াইয়া দিতে পারি; আবার উপকরণ রাশির সাহায্যে ঘর তুলিতে পারি। এই যে মিশরের পিরামিড, আগরার তাজমহল, বুদ্ধগয়ার বৌদ্ধ মন্দির, সমস্তই মানবের ইচ্ছাশক্তি kuDuDB DDBBLLBD ii iiiSDBDBD BiiDED DDBLS S S