পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/২৩২

6लोन्न-ऊच । نامه আছে। পট যেমন তত্ত্বর অঙ্গরূপে ওতপ্রোতভাবে অবস্থিত এই বিশ্ব সংসারে তিনি সেইরূপ ওতপ্ৰোতভাবে বর্তমান আছেন ॥৫ পরমৈশ্বর স্বয়ং অপ্ৰাকৃত সৌন্দৰ্য, অপ্ৰাকৃত ধাম। উপনিষদে তাহাকে “পরম লোক” “পরম সম্পৎ” “পরম আনন্দ” বলা হইয়াছে। তিনিই ইহলোক, তিনিই পরলোক। ইহলোকে যাহা কিছু সুন্ধর, তাহা তাঁহারই সৌন্দৰ্য্য। পরলোকে যাহা কিছু সুন্দর, তাহা তাহারই সৌন্দৰ্য্য। প্ৰাকৃত, প্ৰাকৃতাপ্ৰাকৃত ও অপ্ৰাকৃত সৌন্দৰ্য্যের মূলতত্ত্ব তিনি, উৎস তিনি, স্বরূপ তিনি । ঋষিশাস্ত্র এই তত্ত্বই উচ্চৈঃস্বরে ঘোষণা করিয়াছেন। কঠোপনিষৎ বলেন,- ন তত্ৰ সুৰ্য্যো ভাতি ন চন্দ্ৰতারকং নেমা বিদ্যুত ভান্তি কুতোহয়ামগ্নিঃ । তমেব ভান্তমনুভাতি সৰ্ব্বং, उथ डॉन नभि९ विख्ांडि ॥ २८ ॥ সে স্থানে সুৰ্য্য বা চন্দ্ৰতারকা প্ৰকাশ পায় না, বিদ্যুতের তেজও তথায় প্ৰকাশ পায় না, অগ্নি কিরূপে পাইবে ? সেই স্বপ্ৰকাশ ভগবানের প্রকাশেই বিশ্বব্ৰক্ষুণ্ড প্ৰকাশ পাইয়া থাকে, সুৰ্য প্ৰভৃতি তেজোজাতের প্ৰভা ভগবানেরই প্ৰভা ৷ ” বৃহদারণ্যকোপনিষদে আছে,- এষান্ত পরম গতিরোষান্ত পরম সম্পদেযোহন্ত পরমে লোকে এযোহন্ত পরম আনন্দ এতস্তৈবানন্দস্তান্যানি ভুতানি মাত্রামুপজীবন্তি ॥” BDTDYKD DBDDLL YS DLLLS VSVSR GeVsfèWR fŘIR VIVINY SON PS “° èst9Vs, vra vqVT, 3e VJt I