rts: Iאאוזיסfis ङन्नछांशांक्र तिजग्नरह९ छांनौहि भरश्ब्रम् ॥ २२ স্বস্যাঞ্জয়া স্থিতে ব্ৰহ্মা জগজ্জননকৰ্ম্মণি । হরিশ্চ পালনে রুদ্রঃ সংহারে চ স শূলতৃৎ ॥২৩ যথ প্রসাদলেশেম মর্ত্য মন্ত্ৰণধৰ্ম্মিণ: | ভবস্ত্যেব ছি ভেহমর্ত্য ভজস্তে বৃষভধ্বজম । ক্ষণং মুহূৰ্ত্তমথবা ধ্যাতঃ সম্পূজিতঃ স্মৃত: । প্রদদাত্যাণ্ড কৈবল্যং যস্তং ভজ মহেশ্বরম্ ॥২৫ তস্তৈব মূৰ্ত্তয়াস্তস্রে ব্রহ্মবিষ্ণুহর। ইতি। সর্গরক্ষণগুণলয়ৈস্তমীশং শরণং ব্রজ ॥ ২৬ যস্তস্তঃস্থানি ভূতানি যেনেদং ভ্রাম্যতে জগৎ ব্রহ্মেতি চ জগুর্বেদস্তং রুদ্রং শরণং ব্রজ ॥২৭ যজ্ঞৈর্য ইজ্যতে দেবো মুক্তয়ে বেদবাদিভিঃ। কৰ্ম্মণাং ফলদস্তেষাং শরণং ব্রজ তং হুরম্ ॥২৮ যং বিনিদ্রা জিতশ্বাস ধ্যায়ুস্তি ক্ষীণকম্মিণ: | লীলাবিলাসসস্তৃত এবং র্যাহার লীলাভাবে বিশ্ব লয় প্রাপ্ত হয়, তাহাকেই মহেশ্বর বলিয়া জানিবে । র্যtহায় আদেশে ব্রহ্মা জগতের স্বাক্টকাৰ্য্যে, বিষ্ণু পালনকার্যে এবং রুদ্র সংহারকার্ধ্যে অবস্থিত, তিনিই শূলপাণি। যাহার লেশমাত্র প্রসাদে মরণধৰ্ম্মী মর্ত্যগণ অমরত্ব লাভ করেন, সেই বৃষধ্বজকে ভজন কল্প * । ক্ষণকাল বা মূহুৰ্ত্তকাল যিনি ধ্যাত, পূজিত বা স্মৃক্ত হইলে, শীঘ্র মুক্তি প্রদান করেন, সেই মহেশ্বরকে ভজনা কর । স্বষ্টি, স্থিতি ও সংহাররূপ গুণত্রয়ভেদে র্যাহার ত্ৰিমূৰ্ত্তি ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু ও হর নামে খ্যাত, সেই ঈশ্বরকে ভজনা কর। ভূত সকল যাহার অন্তর্গত, যিনি জগচ্চক্র ঘুরাইতেছেন, বেদ ইহাকে ব্ৰহ্ম বলিয়া থাকেন, সেই রুদ্রের শরণাপন্ন হও । বেদবাদিগণ মুক্তির জন্ত ধাহাকে যজ্ঞে অর্চনা করিলে, তিনি তঁহাদের কৰ্ম্মফল দান করিয়া থাকেন, সেই হরের শরণাপন্ন হও । বীতনিদ্র শ্বসজেতা ক্ষীণ
- মূলে “ভজ তং বৃষভধ্বজমু” হইবে। "ভজণ্ডে”পাঠ ভাল নয় বলিয়া উপরে তাeার *इदां कब्रिजांश ब ।।
繞 $at তেষাং প্রজীয়তে যত্তং তত্ত্বং বিদ্ধি চ শাস্করন অজ্ঞানরজ্জা বন্ধানাং মনুষ্যাদিশরীরিণাম । মহাদেবদূতে নান্তং শক্র পণ্ডামি মোচকম ও• তন্মাৎ ত্বং তপসা শক্র সমারধেয় শঙ্কয়া । প্রসঙ্গে দাস্ততি পদং তব কৈবল্যমুত্তমম ॥৩১ এবং গুরোনিগ দতং শ্ৰুত্ব সুরপতিস্তদা। সমারাধয়িতুং দেবং যযৌ বদরিকাশ্ৰমন্ত্ৰ ॥ ৩২ তত্ৰ গত্বা জট ভূত্বা ভষ্মনিষ্ঠে জিতেত্রিঃ। মন্দাকিনীজলে স্নাত্বা ভস্ম চৈবাভিমন্ত্র্য চ ॥৩৪ অগ্নি রত্যাদিমন্ত্রৈক সমৃদ্ধ ল্য চ বিগ্ৰহম্। পূজয়ামাস দেবেশং পূণ্যৈ: পত্রৈমনোন্তরৈঃ ॥ শৈবং বিদ্যাং জপস্লাস্তে শিবধ্যানৈকতৎপরঃ এবং গতানি বর্ষাণি সহস্রাণি চতুর্দশ । তপসা দেবরাজস্য প্রসন্নোহুভুং তত: শিবঃ ॥ প্রাহ ত্রিপুরহা শক্রং বরং রূহি শতক্রতো। তপসানেন তীব্ৰেণ প্রসন্নোহহং ভবানঘ ॥৩৭ কৰ্ম্ম পুরুষের র্যাহাকে ধ্যান করিলে, যে তত্ত্ব ক্ষুক্তি হয়, তাছাই শৈবতত্ত্ব জানিবে (১৫-২১ হে শক্র! অজ্ঞানরজু দ্বার বদ্ধ মনুষ্যাদি প্রাণিগণের মোচমকৰ্ত্ত মহাদেব ভিন্ন আয় কাহাকেও দেখি না হে শক্র অতএব তুমি শিবারাধনা কর, তিনি প্রসন্ন হইয় তোমাকে উত্তম কৈবল্যপদ প্রদান কল্পিবেন । দেবয়াজ, গুরুর এই কথা শুনিয়া শিবারাধনার জন্ত বদরিক{গ্রমে গমন করিলেন । তথায় তিনি জটাধারী, জিতেন্দ্রিয় ও ভস্মনিষ্ঠ হইয় মন্দাকিনী-জলে স্নান, ভস্মকে মন্ত্রপত করা এবং “অগ্নিঃ” ইত্যাদি মন্ত্র দ্বারা শরীরে ভন্ম-মঙ্গণের পর পবিত্র মনোহর পত্র দ্বারা দেবদেবের পুঞ্জ করিলেন । অনস্তর শিকধ্যামমাত্রপরায়ণ হইয়া শিবমন্ত্র জপ করিতে লাগিলেন। এইরূপে চতুর্দশ সহস্ৰ বৎসর গত হইল। অনস্তর ত্রিপুরারি শিব, দেবরাঞ্জের তপস্তায় প্রসন্ন হইয় তাহাকে বলিলেন,—হে শঙক্রতো! বর প্রার্থনা কর ; হে অনঘ! আমি তোমার তীব্ৰগুপস্থায় ●गद्र इहेमहि । झूर्नछ इहेरण७ cङायांब्र