সাহিত্যের রীতি ও নীতি শ্রাবণ মাসের “বিচিত্র" পত্রিকায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যের ধৰ্ম্ম নিরূপণ করিয়াছেন এবং পরবত্তী সংখ্যায় ডাক্তার শ্রযুক্ত নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত উক্ত ধৰ্ম্মের সীমানা নির্দেশ করিয়া একান্ত শ্রদ্ধাভরে কবির উদাহরণগুলিকে রূপক এবং যুক্তিগুলিকে সবিনয়ে রস-রচনা বলিয়৷ অভিহিত করিয়াছেন। উভয়ের মতদ্বৈধ ঘটিয়াছে প্রধানত: আধুনিক সাহিত্যের আক্রত •१ 6द-योङ्गड बङ्गे । ইতিমধ্যে বিনাদোষে আমার অবস্থা করুণ হইয়া উঠিয়াছে। নরেশচন্দ্রের বিরুদ্ধ দলের ক্রযুক্ত সজনীকান্ত শনিবারের চিঠিতে আমার মতামত এমনি প্রাঞ্জল ও স্পষ্ট করিয়া ব্যক্ত করিয়া দিয়াছেন যে, ঢোক গিলিয়া, মাথা চুলকাইয়া হা ও না একই সঙ্গে উচ্চারণ করিয়৷ পিছলাইয়া পলাইবার আর পথ রাখেন নাই। একেবারে বাঘের মুখে ঠেলিয়া দিয়াছেন। এদিকে বিপদ হইয়াছে এই যে, কালক্রমে আমারও দুই চারি জন ভক্ত জুটিয়াছেন ; তাহার এই বলিয়া আমাকে উত্তেজিত করিতেছেন যে, তুমিই কোন কম? দাওনা তোমার অভিমত প্রচার করিয়া। আমি বলি, সে যেন দিলাম, কিন্তু তার পরে ? নিজে যে ঠিক কোন দলে আছি তাহ নিজেই জানি না, ত’ ছাড়াওদিকে নরেশবাৰু আছেন যে ! তিনি শুধু মস্ত পণ্ডিত নহেন, মস্ত উকিল। র্তার » °२
পাতা:স্বদেশ ও সাহিত্য-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১১৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।