त्र्वब्रदिष्ठान २० চিরবন্ধ, চিরনিভার নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে নিশিদিন মোর পরানে পান্থ, এখনো কেন অলসিত অঙ্গ বর্ষ ওই গেল চলে বল দাও মোরে বল দাও বাজে বাজে রম্যবীণা বাজে । মন, জাগা মঙ্গললোকে মনোমোহন, গহন যামিনী-শেষে মোরে ডাকি লয়ে যাও যদি এ আমার হদয়দয়ার রহি রহি আনন্দতরঙ্গ জাগে শোনো তাঁর সন্ধাবাণী সংসার যবে মন কেড়ে লয় সবার মাঝারে তোমারে স্বীকার করিব হে স্বরুপ তাঁর কে জানে স্বামী, তুমি এসো আজ হরষে জাগো আজি হে মহাপ্রবল বলী স্বরবিতান ২৮ ‘রাজা ও রানী' নাটকের ৯টি “বিসজ’ন’ নাটকের ৬টি ও ব্যঙ্গকৌতুক গ্রন্থের ২টি গান আজ আসবে শ্যাম গোকুলে ফিরে আমারে কে নিবি ভাই আমি একলা চলেছি এ ভবে আমি নিশিদিন তোমায় ভালোবাসি উলঙ্গিনী নাচে রণরঙ্গে এবার যমের দুয়োর খোলা পেয়ে এবার সখী, সোনার মাগ এরা পরকে আপন করে ওই আখি রে ওগো পরবাসী ঝর-ঝর রক্ত ঝরে থাকতে আর তো পারলি নে মা ব’ধ তোমায় করব রাজা বাজিবে সখী, বাঁশি বাজিবে S8 স্বরবিতান ২৮ যদি আসে তবে কেন যেতে চায় যদি জোটে রোজ সখী, ওই বুঝি বাঁশি বাজে স্বরবিতান ২৯ ৷ কালমৃগয়া অজ্ঞানে করো হে ক্ষমা আঃ বেঁচেছি এখন আয় লো সজনি, সবে মিলে আহা কেমনে বধিল তোরে এত ক্ষণে বুঝি এলি রে এনেছি মোরা, এনেছি মোরা ও দেখবি রে ভাই ও ভাই, দেখে যা কাল সকালে উঠব মোরা কী করিন হায় কণী দোষ করেছি তোমার কী বলিলে, কণী শুনিলাম কে এল আজি এ ঘোর নিশীথে ক্ষমা করো মোরে, তাত গহনে গহনে যা রে তোরা ' চল চল ভাই, ত্বরা করে জয়তি জয় জয় রাজন জল এনে দে রে বাছা ঝম ঝম্ ঘন ঘন রে ঠাকুরমশয়, দেরি না সয় না জানি কোথা এলাম না না কাজ নাই, যেয়ো না বাছা নেহারো লো সহচার প্রাণ নিয়ে তো সটকেছি ফলে ফলে ঢলে ঢলে বনে বনে সবে মিলে বলো বলো পিতা, কোথা সে বেলা যে চলে যায় भाना ना भानिजि, उद:७ प्लाजाल যাও রে অনন্তধামে মোহমায়া পাশরি শোকতাপ গেল দরে সকলি ফরালো স্বপন-প্রায় সঘন ঘন ছাইল গগন ঘনাইয়া সমখেতে বহিছে তটিনী স্বরবিতান
পাতা:স্বরবিতান সূচীপত্র.djvu/২১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।