স্বরবিতান ৩o গীতমালিকা প্রথমখন্ড অগ্নিশিখা এসো এসো আকাশ-তলে দলে দলে মেঘ যে আকাশ-ভরা সযে তারা বিশ্বভরা আজ কি তাহার বারতা পেল রে আজ কিছুতেই যায় না মনের ভার আজি মমরধৰনি কেন জাগিল রে আয় রে মোরা ফসল কাটি আমার এ পথ তোমার পথের থেকে আমার মন চেয়ে রয় মনে মনে আমার শেষ রাগিণীর প্রথম ধয়ো . আমার শেষ পারানির কড়ি আমি সন্ধ্যাদীপের শিখা আষাঢ় কোথা হতে আজ পেলি ছাড়া এ কী মায়া লুকাও কায়া এ পারে মুখর হল কেকা ওই এই শ্রাবণ-বেলা বাদল-ঝরা এবার অবগঠেন খোলো খোলো কদম্বেরই কানন ঘেরি কী ফলে ঝরিল বিপলে অন্ধকারে কুসমে কুসমে চরণচিহ্ন দিয়ে যাও ছায়া ঘনাইছে বনে বনে তুমি কি কেবলি ছবি, শধ্যে পটে তুমি তো সেই যাবেই চলে তোমায় গান শোনাব তোমার কটিতটের ধাঁট তোমার বীণায় গান ছিল তোমার শেষের গানের রেশ নিয়ে দই হাতে কালের মন্দিরা যে ধরণী, দরে চেয়ে ধরণীর গগনের মিলনের ছন্দে না, না গো, না নাই বা এলে যদি সময় নাই নাই যদি বা এলে তুমি নিশীথ রাতের প্রাণ পাখি বলে, ‘চাঁপা, আমারে কও পাতার ভেলা ভাসাই নীরে পবে হাওয়াতে দেয় দোলা আজ পৌষ তোদের ডাক দিয়েছে প্রথম আলোর চরণধবনি সচীপত্র স্বরবিতান ৩o বনে যদি ফটেল কুসন্ম মোরা ভাঙব, তাপস, ভাঙব তোমার যখন এসেছিলে অন্ধকারে যখন ভাঙল মিলন-মেলা যায় নিয়ে যায় আমায় আপন যুগে যাগে বুঝি আমায় যে কেবল পালিয়ে বেড়ায় যে দিন সকল মনুকুল যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বধি বিশ্বতানে শ্রাবণ-বরিষন পার হয়ে হাটের ধলো সয় না যে আর স্বরবিতান ৩১ গীতমালিকা দ্বিতীয়খন্ড অনেক দিনের আমার যে গান অবেলায় যদি এসেছ আছ আকাশ-পানে তুলে মাথা আজ শ্রাবণের পণিমাতে আজি ওই আকাশ-পরে আমার মাঝে তোমারি মায়া আমার যাবার বেলায় পিছ ডাকে আমার যে গান তোমার পরশ পাবে একলা বসে বাদলশেষে এসো আমার ঘরে এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে ও আষাঢ়ের পণিমা আমার ও কি এল, ও কি এল না ওই আসে ওই অতি ভৈরব হরষে ওই শুনি যেন চরণধননি রে ওলো শেফালি খেলাঘর বাঁধতে লেগেছি গহনরাতে শ্রাবণধারা গান আমার যায় ভেসে যায় গোপন প্রাণে একলা মানুষ যে চৈত্রপবনে মম চিত্তবনে জানি হল যাবার আয়োজন ঝরে ঝরো ঝরো ভাদর-বাদর তার হাতে ছিল হাসির ফলের হার S&
পাতা:স্বরবিতান সূচীপত্র.djvu/২২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।