স্বরবিতান ৩৬ মহারাজ, একি সাজে এলে যদি আমায় তুমি বাঁচাও, তবে রাখো রাখো রে জীবনে জীবনবল্লভে হে নিখিলভারধারণ বিশববিধাতা স্বরবিতান ৩৭ গীতাঞ্জলি কাব্যের গান আমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে আজি নিভীয় নিদ্রিত ভুবনে আবার এরা ঘিরেছে মোর মন আমার খেলা যখন ছিল তোমার সনে আমার মিলন লাগি তুমি আরো আঘাত সইবে আমার আষাঢ়সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল উড়িয়ে ধনজা অভ্ৰভেদী রথে এই মলিন বস্ত্র ছাড়তে হবে এবার নীরব করে দাও হে ওই আসনতলের মাটির পরে ওই রে তরণী দিল খালে কবে আমি বাহির হলেম কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো জগত জড়ে উদার সরে জগতে আনন্দযজ্ঞে আমার নিমন্ত্রণ জড়ায়ে আছে বাধা ছাড়ায়ে যেতে চাই তব সিংহাসনের আসন হতে তাই তোমার আনন্দ আমার পর দয়া দিয়ে হবে গো মোর জীবন ধতে দেবতা জেনে দরে রই দাঁড়ায়ে ধনে জনে আছি জড়ায়ে ধায় যেন মোর সকল ভালোবাসা প্রভু, আজি তোমার দক্ষিণ হাত বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো মেঘের পরে মেঘ জমেছে যেথায় তোমার লন্ট হতেছে সীমার মাঝে অসীম তুমি হে মোর দেবতা হেরি অহরহ তোমারি বিরহ ᎼᏑ স্বরবিতান ৩৮ গীতাঞ্জলি কাব্যের গান আজি এই গন্ধবিধরে সমীরণে আজি বসন্ত জাগ্রত বারে আমি হেথায় থাকি শধ্যে আর নাই রে বেলা, নামল ছায়া আলোয় আলোকময় করে হে এই করেছ ভালো নিঠর হে এই তো তোমার প্রেম ওগো একটি নমস্কারে প্রভু একটি নমস্কারে ওরে মাঝি, ওরে আমার কোন আলোতে প্রাণের প্রদীপ জালিয়ে গায়ে আমার পলেক লাগে জানি জানি কোন আদিকাল হতে জীবন যখন শকায়ে যায় জীবনে যত পজা হল না সারা তুমি এবার আমায় লহ হে নাথ তুমি কেমন করে গান করো হে গণেী তোরা শুনিস নি কি শনিস নি তার দাও হে আমার ভয় ভেঙে দাও, নিভৃত প্রাণের দেবতা নিশার স্বপন ছােটল রে পারবি না কি যোগ দিতে এই ছন্দে রে প্রভু, তোমা লাগি আখি জাগে বিশব যখন নিদ্রামগন গগন অন্ধকার যতবার আলো জালাতে চাই যদি তোমার দেখা না পাই প্ৰভু যা হারিয়ে যায় তা আগলে বসে যেথায় থাকে সবার অধম রাপসাগরে ডুব দিয়েছি সে যে পাশে এসে বসেছিল হেথা যে গান গাইতে আসা স্বরবিতান ৩৯ গীতিমাল্য কাব্যের গান আমায় ভুলতে দিতে নাইকো তোমার ভয় আমার কন্ঠ তীরে ডাকে আমার ব্যথা যখন আনে আমায় স্বরবিতান
পাতা:স্বরবিতান সূচীপত্র.djvu/২৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।