স্বরবিতান ৩১ আমার ভাঙা পথের রাঙা ধলোয় আমারে তুমি অশেষ করেছ এই আসা-যাওয়ার খেয়ার কলে এখনো ঘোর ভাঙে না তোর যে এত আলো জালিয়েছ এই গগনে এবার ভাসিয়ে দিতে হবে ওদের কথায় ধাঁধা লাগে কোলাহল তো বারণ হল গাব তোমার সরে, দাও সে বীণাযন্ত্র জানি নাই গো সাধন তোমার জীবন আমার চলছে যেমন o জীবন যখন ছিল ফলের মতো তুমি একটা কেবল বসতে দিয়ো কাছে তুমি জান, ওগো অন্তযামী তোমার কাছে শান্তি চাব না প্রাণে খুশির তুফান উঠেছে বেসরে বাজে রে ভোরের বেলায় কখন এসে যদি জানতেম আমার কিসের ব্যথা যে রাতে মোর দয়ারগুলি ভাঙল ঝড়ে রাত্রি এসে যেথায় মেশে স্বরবিতান ৪o গীতিমাল্য কাব্যের গান অসীম ধন তো আছে তোমার আজ জ্যোৎসনারাতে সবাই গেছে বনে আমার মুখের কথা তোমার আমার যে সব দিতে হবে আমার সকল কাঁটা ধন্য করে আমারে দিই তোমার হাতে আরো চাই যে, আরো চাই গো এই লভিন সঙ্গ তব সন্দের হে এরে ভিখারি সাজায়ে কে গো অন্তরতর সে চরণ ধরিতে দিয়ো গো আমারে সচীপত্র স্বরবিতান ৪o তুই কেবল থাকিস সরে সরে তুমি যে এসেছ মোর ভবনে তুমি যে সরের আগন লাগিয়ে দিলে তোমার আনন্দ ওই এল বারে তোমারি নাম বলব নানা ছলে দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার নয় এ মধরে খেলা পেয়েছি ছয়টি বিদায় দেহো ভাই প্রভু, তোমার বীণা যেমনি বাজে মোর সন্ধ্যায় তুমি সন্দের বেশে যদি প্রেম দিলে না প্রাণে সকাল সাঁজে ধায় যে ওরা সন্ধ্যা হল গো, ও মা হাওয়া লাগে গানের পালে স্বরবিতান ৪১ গীতিমাল্য কাব্যের গান আজিকে এই সকালবেলাতে আপনাকে এই জানা আমার ফরাবে না আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ আমার যে আসে কাছে যে যায় চলে দরে এ মণিহার আমায় নাহি সাজে এই তো তোমার আলোক-ধেন এবার তোরা আমার যাবার বেলাতে এমনি করে ঘুরিব দরে বাহিরে ওদের সাথে মেলাও যারা চরায় কেন চোখের জলে ভিজিয়ে দিলেম না কেন তোমরা আমায় ডাক জানি গো দিন যাবে এ দিন যাবে তার অন্ত নাই গো যে আনন্দে তুমি যে চেয়ে আছ আকাশ ভরে তোমায় আমায় মিলন হবে বলে তোমার পজার ছলে নিত্য তোমার যে ফলে ফোটে ফল-বনে প্রাণ ভরিয়ে তষা হরিয়ে প্রাণে গান নাই, মিছে তাই বলো তো এই বারের মতো Sషి
পাতা:স্বরবিতান সূচীপত্র.djvu/২৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।